বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

তাতারিদের ইতিহাস সমপূর্ণ জানতে আমাকে একটি বই সহযোগীতা করেছে তার নাম হল “তাতারিদের ইতিহাস” সেই বইটির লিংক আমি নিচে দিচ্ছি এবং সুচীপত্র আকারে আপনাদের সামনে আমি তাতারিদের ইতিহাস বর্ণনা করলাম ।


ইতিহাস গুলো ধারাবাহিকভাবে জানতে উক্ত বই এর পৃষ্ঠা গুলো দেখুন:-
-------------------------------------------------------------------------
জালালুদ্দিনের রাজ্যে আক্রমণ ও তার সাথে তাতারিদের মুখোমুখি - ১০৬ পৃষ্ঠা
জালালুদ্দিনের উপর ডাকাতি ও তার মিত্যূ ঘটে - ১০৭ পৃষ্ঠা
তাতারিরা যেখাবে মানুষ মারতো এর বিবরণ - ১০৮ পৃষ্ঠা
তাতারিরা লা বিল্লাহ গান গাইত - ১০৯ পৃষ্টা
জালালুদ্দিনের মিত্যূর পর যা হল - ১০৯ পৃষ্ঠা
আযারবাঈজান দখল - ১০৯ পৃষ্ঠা
তাতারিদের সহযোগী (শুরমাজন) - ১১০ পৃষ্ঠা
আর্মেনিয়া সহ কিছু এলাকা দখল - ১১২ পৃষ্ঠা
রাশিয়া আক্রমণ - ১১২ পৃষ্ঠা
সুদান আক্রমণ - ১১২ পৃষ্ঠা
মস্কো আক্রমণ - ১১২ পৃষ্ঠা
ইউক্রেইন আক্রমণ -১১২ পৃষ্ঠা
পোল্যন্ড দখল - ১১৩ পৃষ্ঠা
ক্রোয়েশিয়া দখল - ১১৩ পৃষ্ঠা
ইউরোপের অর্ধেক দখল- ১১৩ পৃষ্ঠা
উকিতায় মারা যায় - ১১৩ পৃষ্ঠা
তার ছেলে কায়ূক ক্ষমতায় আসে - ১১৪ পৃষ্ঠা
ইউরোপের খ্রিষ্টানদের উপর হামলা - ১১৪ পৃষ্ঠা
মোঘল নেতা খৃষ্টানদের বিয়ে করে - ১১৫ পৃষ্ঠা
আব্বাসি খলিফা মুনতাসিরের মৃত্যূ - ১১৬ পৃষ্ঠা
মুস্তাসিম বিল্লাহ ক্ষমতায় আসল - ১১৬ পৃষ্ঠা
ইসমাঈলী শিয়াদের সাথে সুন্নী দন্ড - ১১৬ পৃষ্ঠা
খ্রিষ্টানরা তাতারীদের মুসলমানদের সাথে যুদ্ধের প্রস্তাব দিত - ১১৭ পৃষ্ঠা
আরেকটি চিঠি পাঠছান খৃষ্টানরা - ১১৮ পৃষ্ঠা
মিশরে খৃষ্টানদের আক্রমণ- ১১৮ পৃষ্ঠা
আবার চিঠি পাঠায় কায়ূকের নিকট - ১১৮ পৃষ্ঠা
কায়ূকের মিত্যূ - ১১৮ পৃষ্ঠা
কায়ূকের স্ত্রী ক্ষমতায় আসে - ১১৮ পৃষ্ঠা
সালাউদ্দিন আইয়্যূবির মিত্যূ - ১১৯ পৃষ্ঠা
তার স্ত্রী ক্ষমতায় আসে - ১১৯ পৃষ্ঠা
লুইস যুদ্ধে বন্দি হয় - ১১৯ পৃষ্ঠা
তাওরান শাহ এর আগমণ - ১১৯ পৃষ্ঠা
তাওরান শাহ মারা যান - ১১৯ পৃষ্ঠা
ইজুদ্দিন এর আগমণ - ১১৯ পৃষ্ঠা
মানকু খানের আগমণ - ১২০ পৃষ্ঠা
মানসূরার যুদ্ধে জয়লাভ- ১১৮ পৃষ্ঠা
মিশর ও সিরিয়া যুদ্ধ - ১২০ পৃষ্ঠা
মানকু খানের ভাই সমূহ- ১২৩ পৃষ্ঠা
হালাকু খানের আগমণ - ১২৩ পৃষ্ঠা
হালাকু খানের বিয়ে - ১২৩ পৃষ্ঠা
আব্বাসী খেলাফত ধ্বংসে হালাকু খানের পদক্ষেপ - ১২৫ পৃষ্ঠা এবং ১২৬ পৃষ্ঠা
মানকু খানের সমকক্ষকেও থাকবেনা- ১২৬ পৃষ্ঠা
মানকু খান রাজা হাইতুম কে যা যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল - ১২৮ পৃষ্ঠা
যে কারণে রাজা হাইতুম কে সাহায্য করা হলো - ১২৮ পৃষ্ঠা
মুআইয়িদ উদ্দিন ফিতনাবাজ শিয়া - ১২৮ পৃষ্ঠা
বাগদাদে ক্ষমতা পায় মুআইয়িদ - ১৩৫ পৃষ্ঠা
৬৫০ হিজরিতে আলজেরিয়া ও উত্তর ইরাক/সারুজ ও সান্জার আক্রমণ - ১৩৭ পৃষ্ঠা
তাতারিদের যুদ্ধের কিছু কৌশল - ১৩৮ পৃষ্ঠা
হালাকুখানের চিঠি - ১৩৯ পৃষ্ঠা
সৈন্য সংখ্যা কমিয়ে যায় - ১৪১ পৃষ্ঠা
হালাকু খান আব্বাসী খেলাফত ধ্বংস করার আগে যা যা অর্জন করেছিল - ১৪২ পৃষ্ঠা
তাতারিরা খিষ্টানদের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হয় - ১৪২ পৃষ্ঠা
সালাউদ্দীন আইয়্যূবীর বংশধররা সহযোগীতা করে তাতরিদের - ১৪৩ পৃষ্ঠা
রাজা হাইতুম তাতাদিরে সহযোগীতা করেছিল - ১৪৪ পৃষ্ঠা
জুর্জিয়ার কাছে হালাকু খান চিঠি পাঠায় ইরাক অবরোধের জন্য - ১৪৫ পৃষ্ঠা
কাতবুগা নওয়েন এর আগমণ - ১৪৫ পৃষ্ঠা
শ্রেষ্ট ৩ সেনাপতি তাতারিদের সহযোগীতা করে - ১৪৫ পৃষ্ঠা
তাতারীদের সাথে মুসলমানরাও ছিল - ১৪৫ পৃষ্ঠা
হালাকু খানের ভয় - ১৪৭ পৃষ্ঠা
তাতারিরা সৈন্যকে ৩ ভাগে ভাগ করে - ১৪৭ পৃষ্ঠা (বিস্তারিত)
তৃতীয় দলের সম্মুখে বাধা - ১৪৭ পৃষ্ঠা
বদর উদ্দিন লুলু সহযোগী হয়েছিল তাতারিদের - ১৫০ পৃষ্ঠা
বদর উদ্দিন লুলু এর মিত্যূ - ১৫০ পৃষ্ঠা
খলিফা মুসতাসিম বিল্লাহ কেমন ছিলেন - ১৫১ পৃষ্ঠা
মন্ত্রীরা চুরি করত - ১৫২ পৃষ্ঠা
পুলিশরা অত্যাচার করত - ১৫২ পৃষ্ঠা
সরকারী সমপত্তি লুট করা হত - ১৫২ পৃষ্ঠা
সুদ ও ঘুষ -  ১৫২ পৃষ্ঠা
খেল তাশা , নারীবাজি - ১৫২ পৃষ্ঠা
খরিফা মুসতাসিম কত বছর শাসন করেছিলেন - ১৫২ পৃষ্ঠা
বাগদাদের অবস্থা - ১৫৩ পৃষ্ঠা
প্রজারা কেমন ছিল - ১৫৪ পৃষ্ঠা
মুসলমানদের নির্যাতনে খলিফা চুপ ছিল - ১৫৫ পৃষ্ঠা
বাগদাদ অবরোধের সূচনা - ১৫৬ পৃষ্ঠা
দু’জন মন্ত্রী জিহাদের সিদ্ধান্ত নেয় - ১৫৭ পৃষ্ঠা
পোয়গেয়টের দলের সাথে মুখোমুখি - ১৫৮ পৃষ্ঠা
ধ্বংসযোজ্ঞ্য শুরু হয় - ১৫৮ পৃষ্ঠা
রাজধানী অবরোধ - ১৫৮ পৃষ্ঠা
খলিফা অজ্ঞান হয়ে যায় - ১৫৮ পৃষ্ঠা
খলিফা তাতারীদের সাথে সংলাপ - ১৫৯ পৃষ্ঠা
হালাকু খানের শর্ত - ১৬১ পৃষ্ঠা
শুরু হয় বাগদাদে আক্রমণ - ১৬২ পৃষ্ঠা
খলিফার সামনে নগ্ন গায়ে বাদী নাচতেছে - ১৬২ পৃষ্ঠা
তীর টিতে যা লেখা ছিল - ১৬২ পৃষ্ঠা , ১৬৩ পৃষ্ঠা
মুআইদ উদ্দিনের পরামর্শ - ১৬৪ পৃষ্ঠা
হালাকু খানের তাবুতে সবাই এলো - ১৬৪ পৃষ্ঠা
পাহারাদার বাধা দিল - ১৬৪ পৃষ্ঠা
সকলকে বন্দি করা হল - ১৬৪ পৃষ্ঠা
খলিফার চোখের সামনেই তার দুই সন্তানকে হত্যা করা হল - ১৬৬ পৃষ্ঠা
মুজাহিদ উদ্দিীন কে হত্যা করা হয় - ১৬৬ পৃষ্ঠা
খলিফার উস্তাদকেও হত্যা করা হয় - ১৬৬ পৃষ্ঠা
মুআইদ উদ্দীন আলকামীর বিশ্বাস ঘাতকতা খলিফার সামনে প্রকাশ হলো - ১৬৭ পৃষ্ঠা
বাগদাদ দখল এবং ডাকাতি করা হল - ১৬৭ পৃষ্ঠা
রোমের এলাকা আমুরিয়া দখল করা হয় - ১৬৮ পৃষ্ঠা
তাতারিরা যা যা করেছে - ১৬৯ , ১৭০ পৃষ্ঠা
খলিফাকে শিকল পরানো হয় - ১৭০ পৃষ্ঠা
খলিফা নিজের মিত্যূ আশা করতো - ১৭০ পৃষ্ঠা
খলিফা যা বলল - ১৭০ পৃষ্ঠা
খলিফাকে হত্যা কিভাবে করবে তার পরামর্শ - ১৭২ পৃষ্ঠা
পদাঘাতে খলিফাকে মেরে ফেলা হলো - ১৭৩ পৃষ্ঠা
বাগদাদে খৃষ্টানরা ক্ষেপে গিয়েছিল - ১৭৩ পৃষ্ঠা
বাগদাদের পাঠাগার ধ্বংস - ১৭৪ পৃষ্ঠা
পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা - ১৭৫ পৃষ্ঠা
কতগুলো বই ছিল পাঠাগারে তার বিবরণ - ১৭৬ পৃষ্ঠা
বইগুলো নদীতে নিক্ষেপ করা হয় - ১৭৭ পৃষ্ঠা
দাজলা নদী কালো হয়ে যায় - ১৭৭ পৃষ্ঠা
হালাকু খান বাগদাদ নিরাপত্তা ঘোষণা করে - ১৭৯ পৃষ্ঠা
লুকিয়ে থাকা মুসলমানরা বেরিয়ে আসে প্রকাশ্যে - ১৭৯ পৃষ্ঠা
মুআইদ উদ্দিন গভর্নর হলো - ১৭৯ পৃষ্ঠা
মুসলিম মহিলা মুআইদ কে যা বলল - ১৭৯ পৃষ্ঠা
মুআইদ উদ্দিনের লান্ছনা - ১৮১ পৃষ্ঠা
মুআইদ উদ্দিন মারা যান - ১৮১ পৃষ্ঠা
মুআইদ উদ্দিনের চেলে শাসনভার পেল - ১৮১ পৃষ্ঠা
তার ছেলেও মারা যান কিছুদিন পরেই - ১৮১ পৃষ্ঠা
সেসময় বিশ্বে সবচেয়ে বড় শহর বাগদাদ - ১৮২ পৃষ্ঠা
গুজব ছড়িয়ে পরে কেয়ামতের নিদর্শন - ১৮৩ পৃষ্ঠা
ইমাম মাহদী এর গুজব - ১৮৩ পৃষ্ঠা
খ্রিষ্টানরা বলেছিল তাতারিরা আল্লাহর সৈন্য - ১৮৫ পৃষ্ঠা
মুসলমানরা হালাকুখানের বিশ্বনেতা বলে স্লোগান দেয় - ১৮৭ পৃষ্ঠা
বাচার জন্য মুসলমানরা হালাকুখানের সাথে চুক্তি করে - ১৮৭ পৃষ্ঠা
আলেমরাও সমর্থণ দিয়েছিল - ১৮৮ পৃষ্ঠা
আলেমরা হাদীসও পেশ করতো সমর্থনের জন্য - ১৮৮ পৃষ্ঠা
কামেল আইয়্যূবীর বিদ্রোহ দমণ শুরু হল - ১৯১ পৃষ্ঠা
মিয়াফারেকিন অবরোধ - ১৯১ পৃষ্ঠা
হালাকুখানের দূত প্রেরণ - ১৯২ পৃষ্ঠা
কামেল মুহাম্মাদ (রহ:) দূত কে হত্যা করলেন - ১৯১ পৃষ্ঠা
মিয়াফারেকিনে রওনা দিল হালাকু খান - ১৯৩ পৃষ্ঠা
বাগদাদ পতনের কতদিন পর এটি ঘটে - ১৯৩ পৃষ্ঠা
মিয়াফারেকিনে জিহাদের জন্য জনগণ দাও দাও করে জ্বলে - ১৯৩ পৃষ্ঠা
মুসলিম বিশ্ব থেকে তাকে সহযোগিতা করা হয়নি - ১৯৩ পৃষ্ঠা
অনেক মুসলমান কামেল মুহাম্মাদের বিরুধীতা করেছিল - ১৯৪ পৃষ্ঠা
( সালাউদ্দীন আইয়্যূবীে এর নাতী ) নাছের ইউসুফের সাথে ভালো সমপর্ক ছিল কামেল মুহাম্মাদ আইয়্যূবি এর - ১৯৫ পৃষ্ঠা
কামেল মুহাম্মাদ সাহায্য চাইলে নাছের ইউসূফ তা প্রতাখ্যান করলো - ১৯৫ পৃষ্ঠা
মিশর আক্রমণে সহযোগীতা চায় নাছের ইউসুফ হালাকু খানের নিকট - ১৯৬ পৃষ্ঠা
হালাকু খান চিঠির জবাব দেয় - ১৯৭ পৃষ্ঠা
নাছের ইউসুফ পুনরায় জিহাদের ঘোষনা দেয় তাতারিদের বিরুদ্ধে - ১৯৯ পৃষ্ঠা
পালাবার সুযোগ খোজেন নাছের ইউসুফ - ২০০ পৃষ্ঠা
নাছের ইউসুফ - মুগীস ফাতাহুদ্দিন উমর কে চিঠি পাঠায় - ২০১ পৃষ্ঠা
মিশরের আমীরের কাছে সাহায্য চায় নাছের ইউসুফ - ২০১ পৃষ্ঠা
হায়ান , এডেসা , এলবিয়া আক্রমণ - ২০৪ পৃষ্ঠা
আলেপ্পোবাসীর প্রতি আক্রমণ - ২০৪ পৃষ্ঠা
নাছের ইউসুফের চাচা তাওরান শাহ প্রতিবাদী হয় - ২০৪ পৃষ্ঠা
মিয়াফারেকীনের পতন হয় - ২০৫ পৃষ্ঠা
কেও সহযোগীতাও হয় না মিয়াফারেকীনের - ২০৫ পৃষ্ঠা
কামেল মুহাম্মাদ আইয়্যুবী কে বন্দি ও তাকে শাস্তি প্রদান - ২০৫ পৃষ্ঠা
কামেল মুহাম্মাদ আইয়্যুবী এর গোস্ত ভক্ষণের অনুমুতি দেয় হালাকু খান - ২০৫ পৃষ্ঠা
কামেল মুহাম্মাদ আইয়্যুবীে এর মাথা সিরিয়ায় সব শহরে দেখানো হল - ২০৭ পৃষ্ঠা
হত্যাযোগ্য শুরু আলোপ্পোতে - ২০৮ পৃষ্ঠা
হালাকুখান তাওরান শাহ কে বেচে রাখলো - ২০৯ পৃষ্ঠা
হিমসের আমীর আশরাফ আইয়্যূবীর বিশ্বাসঘাতক - ২১০ পৃষ্ঠা
আশরাফ আইয়্যূবীকে কিছু অংশ ক্ষমতা দেয় হালাকু খান - ২১০
মুজাহিদদের জবাই করা হয় - ২১০ পৃষ্ঠা
হামাতবাসীর বিনা যুদ্ধে চাবী হস্তান্তর - ২১৩ পৃষ্ঠা
নাছের ইউসুফের সমাবেশ - ২১৪ পৃষ্ঠা
দু’জন বাহাদুরের আগমণ - ২১৪ পৃষ্ঠা
রুকুন উদ্দিন বাইপার্সের হুংকার - ২১৪ পৃষ্ঠা
দামেষ্ক ফাকা পরে আছে - ২১৫ পৃষ্ঠা
মানকু খানের মিত্যূ - ২১৬ পৃষ্ঠা
হালাকু খান ফিরে আসে - ২১৭ পৃষ্ঠা
কাতবুগা সৈন্য বাহীনির দায়িত্ব - ২১৭ পৃষ্ঠা
নতুন তাতার খলিফা নির্বাচণ - ২১৭ পৃষ্ঠা
হালাকু খান কাবতুগাকে নাছের ইউসুফের কথার চিঠি দেয় - ২১৭ পৃষ্ঠা
দামেস্কের চাবি দিয়ে যায় এবং তাতারিরা নিরাপত্তা দেয় - ২১৮ পৃষ্ঠা
খ্রিষ্টানরা দামেষ্কের দায়িত্বে - ২১৯ পৃষ্ঠা
দামেস্কে আপিল সিয়ান - ২১৯ পৃষ্ঠা
খৃষ্টানরা ইসলামকে যেভাবে অসম্মান করত - ২২০ পৃষ্ঠা
ওলামারা আপেল সিয়ানকে প্রতিবাদ জানায় - ২২০ পৃষ্ঠা
গাজা দখল - ২২১ পৃষ্ঠা
সীদোনের আমির জুলিয়ান প্রসেঙ্গে - ২২১ পৃষ্ঠা
জুলিয়ানের পলায়ণ - ২২১ পৃষ্ঠা
সেসময় মিশরে অনেক সংকট - ২২৩ পৃষ্ঠা
দাসবংশের শাসন চলছিল - ২২৩ পৃষ্ঠা
দাসবংশের উথান - ২২৫ পৃষ্ঠা
দাওলাতুল মামলি কিল বাহরিয়া - ২২৫ পৃষ্ঠা
দাসবংশের আমলে প্রচুর বিপর্জয় আন্দোলন - ২২৫ পৃষ্ঠা
আদেল আইয়্যূবী - ২২৫ পৃষ্ঠা
সংবিধানটি জোর যার মুল্যক তার - ২২৫ পৃষ্ঠা
দাসবংশের ইতিহাস বিকৃত - ২২৫ পৃষ্ঠা
দাসবংশের জিহাদ - ২২৬ পৃষ্ঠা
কত হিজরীতে আইয়্যবী সমাজ হয় - ২২৬ পৃষ্ঠা
সালাউদ্দিন আইয়্যূবীর এলাকাগুলো - ২২৭ পৃষ্ঠা
সালাউদ্দিন আইয়্যবী মারা যাওয়ার পরে মুসলমানরা বিভ্রান্ত হয় - ২২৭ পৃষ্ঠা
আইয়্যূবী সুলতানদের মাঝে কয় বছর যুদ্ধ হয় - ২২৭ পৃষ্ঠা
মুসলমান এর বিপক্ষে মুসলমান যুদ্ধ করে - ২২৭ পৃষ্ঠা
পার্থিব জীবনের মায়ার উপরে হাদীস - ২২৮ পৃষ্ঠা
ন্যায় পরায়ন বাদশাহ নাজমুদ্দীন আইয়্যূব - ২২৮ পৃষ্ঠা
মিশরের বিরুদ্ধে সিরিয়ার মুসলমানদের যুদ্ধ - ২২৯ পৃষ্ঠা
নাজিমুদ্দীনকে ধ্বংসের জন্য খিষ্টানদের সাথে , হাত মিলালো সব আইয়্যূবি - ২২৯ পৃষ্ঠা
খিষ্টানদের সাহায্যের বিনিময়ে যা দিবে মুসলমানরা - ২২৯ পৃষ্ঠা
মিশরে আক্রমণ - ২২৯ পৃষ্ঠা
গাজার যুদ্ধ সংঘটিত হয় - ২২৯ পৃষ্ঠা
খাওয়ারেজমে পলায়ণরত যোদ্ধার সাহায্য চান - ২২৯ পৃষ্ঠা
নাজীমুদ্দীনের জয় লাভ - ২৩০ পৃষ্ঠা
খ্রিষ্টানদের কতজন সৈন্য ধ্বংস হয় - ২৩০ পৃষ্ঠা
খ্রিষ্টানদের দুর্গে আক্রমণ - ২৩০ পৃষ্ঠা
দামেস্কে প্রবেশ - ২৩০  পৃষ্ঠা
তাবারী , আসকারান স্বাধীন করেন - ২৩০ পৃষ্ঠা
খাওয়ারেজম বাহীনি নাজিমুদ্দীর বিরুদ্ধে - ২৩০ পৃষ্ঠা
দাস / মামলুকদের পরিচয় - ২৩১ পৃষ্ঠা
যেভাবে বৃদ্ধি পায় দাস / মামলুকগণ - ২৩১ পৃষ্ঠা
দাস শহর হিসেবে প্রসিদ্ধ শহর - ২৩২ পৃষ্ঠা
নাজীমুদ্দি দাসদের সাথে কেমন আচরণ করতেন - ২৩২ পৃষ্ঠা
মামলুকদের লিখাপড়া - ২৩২ পৃষ্ঠা
মামলুকদের সাম্রাজ্যের যুগে বিখ্যাত ওলামা তৈরি হয় - ২৩৩ পৃষ্ঠা
মামলুকদের অস্ত্র শিক্ষা - ২৩৩ পৃষ্ঠা
নাজীমুদ্দি তাদের সাথে খেতে বসেন - ২৩৩ পৃষ্ঠা
বাহারিয়া মামলুক - ২৩৪ পৃষ্ঠা
নাজীমু্দ্দীনের মারাত্মক রোগ - ২৩৫ পৃষ্ঠা
লুইস তাসের মিশর ও সিরিয়া আক্রমণ - ২৩৫ পৃষ্ঠা
সপ্তম ক্রসেড আক্রমণ - ২৩৫ পৃষ্ঠা
শহরবাসী পলায়ন করে - ২৩৫ পৃষ্ঠা
দায়িত্বশীলদের শাস্তি দেননা নাজীমুদ্দীন - ২৩৫ পৃষ্ঠা
নাজিমুদ্দীনের ইন্তেকাল - ২৩৬ পৃষ্ঠা
তার স্ত্রী - ২৩৭ পৃষ্ঠা
তার ছেলে তাওরান মাহ এর কাছে চিঠি পাঠানো হয় - ২৩৭ পৃষ্ঠা
যুদ্ধ শুরু হয় এবং মুসলমানদের জয় হয় - ২৩৭ পৃষ্ঠা
লুইস তাসের বাহীনির উপর আবার আক্রমণ - ২৩৮ পৃষ্ঠা
তাওরান শাহ এর আক্রমণ ও রাজত্বভার গ্রহণ - ২৩৮ পৃষ্ঠা
লুইস তাসের বাহীনির পলায়ণ - ২৩৮ পৃষ্ঠা
লুইস তাস গ্রেফতার - ২৩৮ পৃষ্ঠা
মুক্তির জন্য কিছু শর্তরোপ করা হয় - ২৩৮ পৃষ্ঠা
তাওরান শাহ এর মিত্যূ - ২৩৯ পৃষ্ঠা
তাওরান শাহ কেমন ছিলেন - ২৩৯ পৃষ্ঠা
তাওরান শাহ ও তার সত মা এর প্রতি অবিচার করেন - ২৩৯ পৃষ্ঠা
কিফা নগরীতে যারা এসেছিলে তাদের পদোন্নতি হয় - ২৩৯ পৃষ্ঠা
শাজরাতুদ এর আত্মগোপন - ২৩৯ পৃষ্ঠা
শাজরাতুদ মামরুকদের মাধ্যমে তাওরান শাহ কে হত্যার পরামর্শ দেন - ২৩৯ পৃষ্ঠা
সন্দেহের বশে মামলুকরা অনেককেই হত্যা করত - ২৩৯ পৃষ্ঠা
সত্যের বিপরীতে অনুমান সমপর্কে (সূরা ইউনুস ৩৬)
তাহরান শাহ কে হত্যা করা হয় - ২৪৩ পৃষ্ঠা
মিশরে আইয়্যূবি শাসনের সমাপ্তি হল - ২৪৩ পৃষ্ঠা
শাজারাতুদ এর দক্ষতা সমপর্কে - ২৪৪ পৃষ্ঠা
শাজারাতুদ ক্ষমতায় আসেন - ২৪৫ পৃষ্ঠা
জনগণের প্রতিবাদ - ২৪৫ পৃষ্ঠা
বিক্ষোপকারীরা শহরের বাহিরে যান - ২৪৬ পৃষ্ঠা
এরপর দরজা বন্ধ করা হয় - ২৪৬ পৃষ্ঠা
আব্বাসী খলিফা চিঠিতে প্রতিবাদ জানান - ২৪৬ পৃষ্ঠা
শাজরাতুদদুর ক্ষমতা ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন - ২৪৭ পৃষ্ঠা
ইজ্জুদ্দীন আইবেগের আগমণ - ২৪৭ পৃষ্ঠা
ইজ্জুদ্দীন আইবেগ কে শাজরাতুদ বিবাহ করে - ২৪৮ পৃষ্ঠা
এক বছরে চার সুলতান - ২৪৮ পৃষ্ঠা
ইজ্জুদ্দীন বোকা ছিলেন না - ২৪৯ পৃষ্ঠা
সাঈফুদ্দিন কুতুয রহ: এর আগমণ - ২৪৯ পৃষ্ঠা
ফারেসুদ্দীন আকতাই বিরোধীতা করে - ২৫০ পৃষ্ঠা
সেনা প্রধান আকতাই আইয়্যূবি রাণী কে বিবাহ করে - ২৫১ পৃষ্ঠা
ফারেসুদ্দিন আইবেগকে হত্যা করা হয় - ২৫১ পৃষ্ঠা
আব্বাসী খলিফা তার নেতৃত্ব স্বীকৃতি - ২৫১ পৃষ্ঠা
মামলুকদের মধ্যে ভাগ, বিবেদ - ২৫২ পৃষ্ঠা
বাহারিয়া মামলুক নেতা পলায়ন করে নাছের ইউসুফ এর কাছে - ২৫২ পৃষ্ঠা
শাজরাতুদ দুর এর আত্মগোপন - ২৫২ পৃষ্ঠা
মসুলের আমীর বদর উদ্দীন লুলু এর মেয়েকে বিয়ের ইচ্ছা করে ইজুদ্দীন - ২৫৩ পৃষ্ঠা
নুরুদ্দীন আলী ইজুদ্দীন দ্রুত শাজরাতুদদুর কে গ্রেফতার করেন - ২৫৩ পৃষ্ঠা
খড়ম আঘাতে মেরে ফেলা হয় শাজারাতুদদুর কে - ২৫৩ - ২৫৪ পৃষ্ঠা
সেনাপতি কুতুয নুরুদ্দীনের অভিভাবক হন - ২৫৪ পৃষ্ঠা
যেভাবে আগমণ হয় সাঈফুদ্দিন কুতুয রহ: এর - ২৫৪ পৃষ্ঠা
শাসক হয়ে যান সাঈফুদ্দিন কুতুয রহ: - ২৫৪ পৃষ্ঠা
জালাল উদ্দীনের ভাগ্নে সাঈফুদ্দিন - ২৫৪ পৃষ্ঠা
জালাল উদ্দিনের ভাগ্নে সাঈফুদ্দিন - ২৫৪ পৃষ্ঠা
যেবাবে সাইফুদ্দিন কুতুয রহ: মিসরে আসলেন - ২৫৫ পৃষ্ঠা
কেমন ছিলেন সাঈফুদ্দিন কুতুয রহ: - ২৫৫ পৃষ্ঠা
বাহারিয়া মামলুকগণক মিশর আক্রমণের আহ্বান - ২৫৬ পৃষ্ঠা
মুগিছ উদ্দিনের আক্রমণের জন্য রওয়ানা - ২৫৬ পৃষ্ঠা
সাঞ্চার হালবী নিজেকে রাজার যোগ্য মনে করেন - ২৫৬ পৃষ্ঠা
সাইফুদ্দিন কুতুয রহ: তাকে বন্দি করেন - ২৫৬ পৃষ্ঠা
মামলুকরা মিশর আক্রমনে আমন্ত্রণ জানায় - ২৫৬ পৃষ্ঠা
মিশরের ভিতরে বাধা - ২৫৬ পৃষ্ঠা
সাঈফুদ্দিন কুতুয নুরুদ্দীন আলিকে ক্ষমতাচ্যূত করে নিজে ক্ষমতায় বসলেন - ২৫৬ পৃষ্ঠা
সাঈফুদ্দিন তাতারিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহন করলো - ২৫৮ পৃষ্ঠা
বাহারিয়া মামলুকরাই মিশরের সামরিক শক্তি ছিল - ২৫৯ পৃষ্ঠা
মিশরের সাথে পাশ্ববর্তী সবদেশের সমপর্ক নষ্ট - ২৬০ পৃষ্ঠা
সাঈফুদ্দিন কুতুয রহ: এর পদক্ষেপ - ২৬১ পৃষ্ঠা
সাঈফুদ্দিন সবাইকে নিয়ে মিটিং করলেন - ২৬১ পৃষ্ঠা
তাতারিদের মারার পর সাঈফুদ্দিন ক্ষমতা ছেড়ে দিবেন বলে আশ্বাস দিলেন - ২৬১ পৃষ্ঠা
নাছের ইউসুফকে আমন্ত্রণ জানান সাঈফুদ্দিন - ২৬৭ পৃষ্ঠা
বাইবার্স কে সম্মান করেন সাঈফুদ্দিন - ২৬৭ পৃষ্ঠা
বাইবার্স কে সেনাপ্রধান বানানো হয় - ২৬৭ পৃষ্ঠা
রুকুন উদ্দিন বাইবার্স -  ২৬৮ পৃষ্ঠা
নাসের ইউসুফকে চিঠি প্রেরণ - ২৭০ পৃষ্ঠা
কুতুয রহ: এর চিঠি - ২৭০ পৃষ্ঠা
নাছের ইউসুফ এর কোন সাড়া নেই - ২৭০ পৃষ্ঠা
নাছের ইউসুফের বাহীনি তাকে ছেড়ে চলে , মিশরের দিকে যান - ২৭০ পৃষ্ঠা
নাছের ইউসুফ ও তার সন্তানকে গ্রেফতার - ২৭১ পৃষ্ঠা
নাছের ইউসুফের মিত্যু - ২৭১ পৃষ্ঠা
অন্যন্য আমিরদেরকেও চিঠি প্রেরণ করেন সাঈফূদ্দিন - ২৭১ পৃষ্ঠা
আমীর ইউসুফ ডাকে সাড়া দেন - ২৭২ পৃষ্ঠা
আশরাফ আইয়্যূবী প্রত্যাখান করেন - ২৭২ পৃষ্ঠা
হাসান ইবনে আব্দুল আযীয প্রত্যাখান - ২৭২ পৃষ্ঠা
কুতুয রহ: পদক্ষেপ এর ফলাফল - ২৭৩ পৃষ্ঠা
শায়েখ ইজ ইবনে আব্দুস সালাম রহ: - ২৭৬ পৃষ্ঠা
তিনি রাজা-বাদশাহদের ভুল ধরিয়ে দিতেন - ২৭৬ পৃষ্ঠা
ইসমাঈল আইয়্যূবী - ২৭৬ পৃষ্ঠা
ইসমাঈল আইয়্যূবী নাজিমুদ্দীনের বিরুদ্ধে অবস্থান - ২৭৭ পৃষ্ঠা
ইজ ইবনে আব্দুস সালামের চাকরী বন্ধ - ২৭৭ পৃষ্ঠা
তিনি গ্রেফতার হন - ২৭৭ পৃষ্ঠা
দামেস্ক ছেড়ে বাইতুল মাকদিস এ চলে যান - ২৭৭ পৃষ্ঠা
ইসমাঈল ইউসুফের প্রস্তাব আব্দুস সালামের নিকট - ২৭৭ পৃষ্ঠা
ইজ ইবনে আব্দুস সালামের দাত ভাংগা জবাব - ২৭৮ পৃষ্ঠা
ইসমাঈল আইয়্যূবি গ্রেফতারের নির্দেশ দেন - ২৭৮ পৃষ্ঠা
তাবুতে কোরআন তেলওয়াত করেন ইজ ইবনে আব্দুস সালাম - ২৭৮ পৃষ্ঠা
ইসমাঈল আইয়্যূবি ও খ্রিষ্টানরা কোরআন তেলওয়াত শুনতেন - ২৭৮ পৃষ্ঠা
কতদিন তিনি বাইতুল মাকদিস এ কারাগারে ছিলেন - ২৭৮ পৃষ্ঠা
নাজীমুদ্দীনের সাথেও ইজ ইবনে আব্দুস সালাম এর দন্ড - ২৭৯ পৃষ্ঠা
ইজ ইবনে আব্দুস সালাম এর প্রত্যাখানের প্রস্তাব - ২৭৯ পৃষ্ঠা
কাজীর পথ থেকে সড়ে দারালেন ইজ ইবনে আব্দুস সালাম - ২৭৯ পৃষ্ঠা
জনগণ অবরোধ শুরু করলো - ২৭৯ পৃষ্ঠা
নাজিমুদ্দি শায়খের কথা মেনে নেন - ২৮০ পৃষ্ঠা
সাইফুদ্দিনের কাছে হালাকু খানের চিঠি - ২৮২ পৃষ্ঠা
কুতুয রহ: এর চিঠির জবাব - ২৮৩ পৃষ্ঠা
কুতুয রহ: এর বিশ্ব কাপানো জবাব - ২৮৩,২৮৪,২৮৫ পৃষ্ঠা
পরামর্শ সভার আয়োজন - ২৮৫ পৃষ্ঠা
আমি একাই তাতারিদের মোকাবিলা করবো - ২৮৬ পৃষ্ঠা
কুতুয রহ: কে দেখে আমির ওমারাও , মন্ত্রিরাও উত্তেজিত  হন - ২৮৭ পৃষ্ঠা
কুতুয রহ: এর জবাব - ২৯১ পৃষ্ঠা
আমিরদের যা বলেন কুতুয রহ: ২৯২ পৃষ্ঠা
মিশর তাতারিদের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা - ২৯৩ পৃষ্ঠা
কুতুয রহ: দূত কে হত্যা করলেন - ২৯৪ পৃষ্ঠা
দূত হত্যা জায়েজ নেই - ২৯৫,২৯৬ পৃষ্ঠা
মিশরের অর্থনৈতিক সংকট - ২৯৭ পৃষ্ঠা
করধার্য করার প্রস্তাব - ২৯৭ পৃষ্ঠা
করধার্য করার ব্যাপারে ইসলাম - ২৯৭,২৯৮ পৃষ্ঠা
করধার্য করার দু:সাহসিক ফতোয়া - ২৯৯ পৃষ্ঠা
সাঈফুদ্দিন কুতুয রহ: ফতোয়া মানেন এবং নিজেকে দিয়ে শুরু করেন - ২৯৯ পৃষ্ঠা
মন্ত্রিরা নিজেদের সমপত্তি বিক্রি করে দেয় - ২৯৯ পৃষ্ঠা
ফিলিস্তানে যাওয়ার ইচ্ছায় আমিরদের আপত্তি - ৩০১ পৃষ্ঠা
শায়েখ ইজ ইবনে আব্দুস সালাম জিহাদের জালাময়ী বকৃতা দেন - ৩০৫ পৃষ্ঠা
আক্কা নগরীর খ্রিষ্টানদেরকে সাময়িক শান্তির জন্য দূত পাঠালেন সাঈফুদ্দিন - ৩১১ পৃষ্ঠা
তাতারিদের ঘোড়া সে যুগের বিখ্যাত - ৩১২ পৃষ্ঠা
খিষ্টানরা মুসলিমদের খাবার দেওয়ার আশ্বাস - ৩১২ পৃষ্ঠা
কিছু দূর্বল মুসলমান ছিল - ৩১৩ পৃষ্ঠা
দূর্বল ইমানদার মুসলমানদের ফিরিয়ে আনার জন্য খুব বেশি চেষ্টা করেন নি , - ৩১৪ পৃষ্ঠা
ফিলিস্তিন অভিমুখে মুসলিম বাহীনি - ৩১৪ পৃষ্ঠা
সাঈফুদ্দিন কুতুয রহ: এর মোনাজাত - ৩১৫ পৃষ্ঠা
সিনাঈ মরুভূমি সফর - ৩১৫ পৃষ্ঠা
রুকুন উদ্দিন বাইবার্স এর নেতৃত্ব - ৩১৫ , ৩১৬ পৃষ্ঠা
কুতুয রহ: এর বিশাল কৌশল - ৩১৬ পৃষ্ঠা
ফিলিস্তীনে প্রবেশ - ৩১৬ পৃষ্ঠা
তাতারীরা গাজা নগরী দখল করেছিলো - ৩১৬ পৃষ্ঠা
রুকুন উদ্দিন বাইবার্সের দলকে তাতারীরা আক্রমণ করলো - ৩১৬ পৃষ্ঠা
মুসলিমরা গাজায় বিজয় লাভ করে - ৩১৬ পৃষ্ঠা
রাসুল সা: এর হাদীস - ৩১৭ পৃষ্ঠা
আইনে জালুতের পথে মুসলিম বাহীনি - ৩১৯ পৃষ্ঠা
আক্কা নগরীতে থামেন - ৩১৯ পৃষ্ঠা
খিষ্টান আমীরদের সাথে জোট পাকাপুক্তের জন্য চিঠি লিখেন - ৩১৯ পৃষ্ঠা
কুতুয রহ: মুসলিম আমির পাঠান আক্কা নগরীতে - ৩২০ পৃষ্ঠা
চুক্তি ভংগের জন্য কুতুয রহ: কে উসকানি দেওয়া হলে তিনি তা কান দেন না - ৩২০ পৃষ্ঠা
চুক্তি ভংগ না করার ব্যাপারে হাদীস - ৩২১ পৃষ্ঠা
কাবতুগার নিকটে তাতারীদের পরাজয়ের কথা পৌছিয়ে যায় - ৩২১ পৃষ্ঠা
কাবতুগা পরমর্শ সভার ডাক দেন - ৩২১ পৃষ্ঠা
সেখানে হিমসের আমির আশরাফ আইয়্যুবি ছিলেন - ৩২১ পৃষ্ঠা
আইনে জালুতে সাঈফুদ্দিন ও কাবতুগার দল - ৩২৪ পৃষ্ঠা
চারদিক থেকে আইনে জালুত বাসী যোগ দিল  মুসলমানদের সাথে - ৩২৪ পৃষ্ঠা
সারে মুদ্দিন আইবেক - ৩২৬ পৃষ্ঠা
তাতারীদের মদ্ধ্যে আল্লাহর সৈন্য - ৩২৬ পৃষ্ঠা
দুত সাইফুদ্দিনকে পত্র দিল - ৩২৭ পৃষ্ঠা
আশরাফ আইয়্যূবির সৈন্যও তাতারিদের দলে - ৩২৭ পৃষ্ঠা
রাতটি ছিল রমজান মাসের শেষ দশকের এক রাত - ৩২৮ পৃষ্ঠা
সে রাত্রে সাইফুদ্দিন কুতুয রহ: সারারাত বসে মোনাজাত করেছিলেন - ৩২৯ পৃষ্ঠা
সাঈফুদ্দিন রহ: এর কৌশল - ৩২৯ পৃষ্ঠা
সমস্ত মুসলিম যোদ্ধাদের পোশাক একইরকম - ৩৩০ পৃষ্ঠা
রোকন উদ্দিন বাইবার্সের শিংগায় ফু - ৩৩২ পৃষ্ঠা
মুসলিম যোদ্ধারা চুপ করে দাড়িয়েছিল লোহার মত - ৩৩৩ পৃষ্ঠা
মুসলিমরা তাতারিদের প্রচীর ভেংগে ঢুকে - ৩৩৩ পৃষ্ঠা
প্রথম মুসলিম দল বের হল : ৩৩৮ পৃষ্ঠা
সাঈফুদ্দিনের চিতকার - ৩৪০ পৃষ্ঠা
তাতারিরা সাঈফুদ্দিন কে তীর নিক্ষেপ করেন - ৩৪০ পৃষ্ঠা
সাঈফুদ্দিন নিজেই যুদ্ধে - ৩৪০ পৃষ্ঠা
জামাল উদ্দিন আকুশ : ৩৪২ পৃষ্ঠা
জামাল উদ্দিন আকুশ কাবতুগা কে হত্যা করে : ৩৪২ পৃষ্ঠা
তাতারীরা ধাবার খায় মুসলিমদের : ৩৪২ থেকে ৩৪৩ পৃষ্ঠা
একজন তাতারিও বেচে ছিল না : ৩৪৫ পৃষ্ঠা
দামেস্কে সাইফুদ্দিন চিঠি পাঠায় : ৩৫২ , ৩৫৩ পৃষ্ঠা
মুসলিম ও খ্রিষ্টানের বিরোধপূর্ণ বিষয় সমাধানের চেষ্টা - ৩৫৪ পৃষ্ঠা
পরের দিন ঈদুল ফিতর দামেস্কে - ৩৫৪ পৃষ্ঠা
কুতুয রহ: সৈন্য প্রেরণ করে পলাতক তাতারিদের পাকড়াও করতে : ৩৫৫ পৃষ্ঠা
মুসলিম বাহিনি হিমসে তাতারিদের উপর আক্রমণ - ৩৫৫ পৃষ্ঠা
আশরাফ আইয়্যুবি এর তওবা - ৩৫৫ পৃষ্ঠা
হিমস নগরী স্বাধীন - ৩৫৫ পৃষ্ঠা
মিশর এবং সিরিয়াকে এক রাষ্ট্র স্বীকৃতি - ৩৫৫ পৃষ্ঠা
কুতুয রহ: এর শাসন কতদূর পর্যন্ত ছিল - ৩৫৬ পৃষ্ঠা
উম্মাহর ব্যাধী - ৩৮৪ পৃষ্ঠা


                               ------ শাফিউল আলম