বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম


১. মা আয়িশ্যা রা: এর বাল্যবিবাহই , আমাদের বিভিন্ন হাদিস দিতে সহযোগিতা করেছে । হায়েজ সমপর্কিত হাদিস , সহ অনেক ধরণের হাদিস তার মাদ্ধম্যে পেয়ে থাকি । যেটা তার বাল্যবিবাহ না হলে সম্ভব হত না ।

২. নবী সা: এর মিত্যূর পর , ৪৬ বছর তিনি জীবিত ছিলেন , এবং এই ৪৬ বছর তিনি প্রচার করেছেন , যেটা রাসুল সা: এর থেকে তিনি শিখতে পেরেছেন  , এই তীক্ষ্ন মেধা , তিনি অল্প বয়সে বিবাহ হওয়ার কারণেই কাজে লাগাতে পেরেছেন  কারণ , তার যখন ১৮ বছর বয়স তখনই বিশ্বনবী সা: ইন্তেকাল করেন ।
প্রমান : হাদীস সংকলনের ইতিহাস , (মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুর রহীম), খায়রুন প্রকাশনী , পৃষ্ঠা ২০৫ 

৩. মাত্র ১০ বছরের সংসারে , তিনি হয়ে যান , ফকীহ , হাদিসপন্ডিত , মুফাসসির , তার মত একজন ছিলনা । যেটি এই জামানায় আমরা কামিল পাশ , বা দাওয়া পাস করেও তার সমতূল্য হওয়া সম্ভব নয় , এটি কেবল মাত্র বাল্যবিবাহের কারণেই সম্ভব হয়েছে ।
প্রমাণ: আসমাউর রিজাল , পৃষ্ঠা 
    

৪. তিনি হাদিস বর্ণনা করেন , ২২১০ টি (বদরুদ্দিন আঈনী এর বর্ণনা) ।

৫. মা আয়েশা রা: এমন একজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন যে , সাহাবীরা কিছু বুঝতে কষ্টবোধ করলে মা আয়েশা রা: এর কাছে আসতেন । 
   জামে আত তিরমিযি (৩৮১৫ নং হাদীস) , বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার , ঢাকা 

৬.  

নাস্তিকদের কাছে প্রশ্ন এই গুলো কি আদও সম্ভব হত , যদি মা আয়িশা রা: যদি বাল্য বিবাহ না করতো ?