বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

উলুমুল কোরআন ও উসূলে তাফসির

নোট : শাফিউল আলম

 


১ম খন্ড - উলুমুল কোরআন


কুরআনের পরিচিতি – ১৭

            কুরআনুল কারীমের নাম ও নামকরনের স্বার্থকতা – ১৭

            কোরআনুল কারীমের সর্বমোট নাম ৫ টি – ১৭

                        ১. আল কোরআন

                        ২. আল ফোরকান

                        ৩. আয যিকর

                        ৪. আল কিতাব

                        ৫. আত তানযীল

            কুরআনুল কারীমের নামকরণের কারণ – ১৮

আল কুরআনুল কারিমের পারিভাষিক সংজ্ঞা – ১৯

ওহী ও তার হাকীকত – ১৯

            ওহীর প্রয়োজনীয়তা – ১৯

ওহীর মর্মকথা – ২১

ওহী শব্দের ব্যক্ষা – ২২

ওহী – ইহাউন – ২৩

ওহী , সংজ্ঞা – ২৩

ওহী শব্দটি শুধু মাত্র আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে আসে – ২৩

ইহাউন শব্দটি সব মানুষের ক্ষেত্রে – ২৩

ওহীর শিক্ষা – ২৪

            ওহীর প্রকারভেদ – ২৫

                        ১. আত্মীক ওহী ।

                        ২. সরাসরি আল্লাহর কালাম বা বাণী ।

                        ৩. ফেরেশতার মাধ্যমে প্রেরিত ওহী ।

রাসুল সা: এর উপর ওহী নাযিল হওয়ার পদ্ধতি – ২৯

            ১. ঘন্টার মাদ্ধ্যমে ওহী – ২৭

                        ওহী নযিল হওয়ার সময় নবী সা: এর যেমন হত - ২৯

                        ওহী নাযিল হওয়ার সময় অন্যরাও আওয়াজ শুনতেন – ৩০

            ২. মানব রূপে ফেরেশতার আগমন – ৩০

                        দিহওয়াতুল কালবী রা: এর রূপে ফেরেশতা আসত – ৩০

                        অপরিচিত ব্যক্তির রূপ ধরেও আসত – ৩০

                        প্রথম দিকে ইসরাফিল আ: ওহী নিয়ে আসতেন – ৩১

                        ৪৬ টি রূপে ওহী নাযিল হত – ৩২

            ৩. স্বরূপে ফেরেস্তার আগমন – ৩২

                        ৩ বার জীবরাইল আ: নিজের রূপ নিয়ে ওহী নাযিল করেন – ৩২

            ৪. সত্য স্বপ্ন – ৩২

                        সপ্নে যা দেখতেন সত্য হত – ৩৩

            ৫. আল্লাহর কালাম – ৩৩

                        সপ্নে এবং মেরাজে রাসুল সা: আল্লাহর কথা সরাসরি শুনেন – ৩৩

            ৬. অন্তরেবার্তা প্রেরণ – ৩৩

ওহী ও কাশফ ইলহাম – ৩৪

            বিশেষ বান্দাদেরকে আল্লাহ কিছু জানালে সেটি কাশফ বা ইলহাম বলে – ৩৪

            কাশফ ও ইলহামের পার্থক্য – ৩৪

            কাশফ ও ইলহামের উপর আমল করা ফরজ নয় – ৩৪

            কাশফ বা ইলমের শরীয়তের কোন দলিল নয় – ৩৪

            কাশফ বা ইলম কোরআন হাদিস পরিপন্থি হলেও কারোও নিকট আমল করা জায়েজ নেই – ৩৪

মাতলু ও গাইরে মাতলু ওহী – ৩৫

            রাসুল সা: এর উপরে নাযিল হওয়া ওহী ২ প্রকার । যথা:

                        ১. ওহীয়ে মাতলু

                                    ওহীয়ে মাতলু নিয়ে বিতর্ক - ৪৩

                        ২. ওহীয়ে গায়রে মাতলু

                                    ওহীয়ে গায়রে মাতলু নিয়ে বিতর্ক – ৩৫

                                    ওহীয়ে গায়রে মাতলু কোরআনের কোথাও নেই – ৩৭

ওহীর উপর বুদ্ধিভিত্তিক সংশয়

তাসররুফে খেয়ালী – ৪০

মানুষের মস্তিস্ককে নিয়ন্ত্রণাধীন করা যায় – ৪১

            সম্মোহন – ৪১

কোরআনের শুধু অর্থই কি ওহী ? – ৪২

ওহী এর ব্যক্ষা – ৪২

কোরআনুল কারীমের শব্দ ও অর্থ আল্লাহর পক্ষ থেকে আবতীর্ণ তার প্রমান – ৪৩

কোরআনের আয়াত ও হাদীসে কুদসী প্রসঙ্গ – ৪৪

কোরআন নাযীলের ইতিহাস – ৪৬

কোরআন লাওহে মাহফুজ এ সংরক্ষিত – ৪৬

কোরআনুল কারীম ২ পর্যায়ে নাযিল হয়েছে – ৪৬

ইনজাল ও তানজীল এর ব্যবহার – ৪৬

বাইতুল ইজ্জত প্রসঙ্গ – ৪৬

                        বাইতুল ইজ্জত নাযিল হওয়ার সমপূর্ণ ব্যক্ষা – ৪৭

                        লাওহে মাহফুজ ও বাইতুল ইজ্জতে কোরআন সংরক্ষিত ছিল – ৪৭

                        ২টি পর্যায়ে নাযিল করার কারণ – ৪৭

                        নবী সা: এর উপরে কোরআন আসতে আসতে নাযিল হওয়ার ব্যক্ষা – ৪৮

প্রথমে তার প্রতি সপ্নে ওহী দেয়া হত এরপর লাইলাতুল কদরে কোরআন নাযিল হয় – ৪৮

বদর যুদ্ধে যে তারিখ এ হয় সেই তারিখে কোরআন নাযিল হয় – ৪৮

শবে কদরের তারিখ নিয়ে মতভেদ – ৪৮

সর্ব প্রথম নাযিলকৃত আয়াত – ৪৮

            জীবরাইল আ: প্রথম ওহীতে যা হয় – ৪৯

            ফাতরাতুল ওহী – ৪৯

            সুরা ফাতিহা প্রথমবার কোরআনের আয়াত হিসেবে নাযিল হয় নি – ৫১

মাক্কী ও মাদানী আয়াত সমূহ প্রসঙ্গ – ৫২

            মাক্কী এবং মাদানী সুরা নিয়ে মতভেদ – ৫২

            হিজরত সমপূর্ণ হবার আগে যা ছিল সবই মাক্কি এর পরে যা হয়েছে সবই মাদানী – ৫৩

            মাক্কি ও মাদানী আয়াতের বৈশিষ্ট্য – ৫৪

            মাক্কী ও মাদানী সুরাহ চেনার উপায় – ৫৪

            মদিনাতে “কাল্লা” কক্ষনোও নয় শব্দটি নাযিল হয়নি – ৫৪

            যেসব সুরায় সিজদার আয়াত রয়েছে সেগুলো মাক্কি – ৫৫

            যেসব সুরায় বাকারা ব্যতীত আদম ও ইবলিসের কথা আছে সেগুলো মাক্কি – ৫৫

            যেসব সুরায় জিহাদের অনুমুতি আছে তা মাদানী – ৫৫

            সুরা আনকাবুত ব্যতীত মুনাফিকদের কথা এসেছে এমন সব মাদানী – ৫৫

            মাক্কী সুরা গুলোর ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্যসমূহ – ৫৫

                        ১. মাক্কি সুরাতে “হে লোকসকল” বলে সম্মোধন করা হয়েছে” – ৫৫

                        ২. মাক্কি সুরা ছোট ছোট মাদানী বড় – ৫৫

                        ৩. মাক্কি সুরাতে হাশর , প্রমান , শেষ বিচারের কথা আছে আর মাদানীতে রাষ্ট্র আইন , বিচার এগুলো আলোচনা আছে – ৫৫

                        ৪. মাক্কি সুরাতে বেশির ভাগ , মূর্তি পূজারীদের বিরুধীতা ও মাদানীতে ইহুদী খৃষ্টান ও মুনাফিকদের মোকাবিলা করা হয়েছে – ৫৬

                        ৫. মাক্কি সুরার বর্ণনা কৌশল উদাহরণ উপমাযুক্ত রূপক , আর মাদানী সুরা গুলো তার তুলনায় সাধাসিধে – ৫৬

কোরআন নাযিলের স্থান ও কাল – ৫৭

মাক্কী ও মাদানী ছাড়াও স্থানভেদে আয়াত আছে – ৫৭

হাজারী আয়াত ও সাফারী আয়াত প্রসঙ্গ – ৫৭

            ১. নাহারী আয়াত – ৫৭

            ২. লাইলী আয়াত – ৫৮

            ৩. সয়ফী আয়াত – ৫৮

            ৪. শীতায়ী আয়াত – ৫৮

            ৫. ফেরাশী আয়াত – ৫৮

            ৬. নাওমি আয়াত – ৫৯

            ৭. সামাভী আয়াত – ৫৯

            ৮. ফেযায়ী আয়াত – ৫৯

কোরআন কে এক সাথে কোন নাযিল করা হয়নি – ৬১

তাওরাত , যাবুর ইন্জিল এক সাথে নাযিল হয় – ৬১

কোরআন অবতরণের বিন্যাস ও বর্তমান বিন্যাস – ৬২

            যখনই কোরআন নাযিল হত তখনই নবী সা: সাহাবীদের বলতেন অমুক সুরায় অমুক জায়গায় লিখ – ৬২ , ৬৪

কোরআন শরীফের বিন্যাস প্রসঙ্গ – ৬৩

কোরআন এর আয়াত ধারাবাহিকতা কি ঠিক আছে ? – ৬৪

            অনেকে বলে ,

                        ১. ধারাবাহিকতা ওহীর মাধ্যমেই জানানো হয়েছে

                        ২. সাহাবায়ে কেরাম এটি সাজিয়েছেন

আসবাবে নুযুল অবতীর্ণ পেক্ষাপট – ৬৫

কোরআন শরীফে ২ ধরণের নাযীলকৃত আয়াত – ৬৫

            সববে নুযুল বা শানে নুযুল বলা হয় এটিকে ,

                        ১. কোন ঘটনা ছাড়া ইনাযিল করা হয়েছে ।

                        ২. ঘটনা বা কারণের ভিত্তিতে নাযিল

শানে নুযুরের উপকারিতা – ৬৬

শানে নুযুরের প্রয়োজনীয়তা – ৬৬

আসবাবে নুযুল ও শাহ ওয়ালী উল্লাহ রহ: - ৭১

মুফাসসিরে কোরআনগণ যেভাবে আয়াতকে দলিল হিসেবে উপস্থাপনা করে – ৭২

শানে নুযুল ও আহকামের উমুম ও খুসুস – ৭৪

 

যে সমস্ত আয়াত শানে নুযুল বা ঘটনার পেক্ষাপটে নাযিল হয়েছে সেগুলো উমুম ও খুসুস ভিত্তিতে ৪ প্রকার । যথা:

                        ১. ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে নাযিল

                        ২. কোন ব্যক্তি বা সমপ্রদায় উল্লেখ্য না করে গুনাবলিকে উল্লেখ্য করা হয়েছে এবং তার সাথে হুকুম লাগানো হয়েছে । বিষয়টি ঐ ব্যক্তির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ।

                        ৩. কোন ঘটনাকে কেন্দ্র করে নাযিল হলে ঐরকম সব ঘটনাকেই ঐ আয়াত ব্যবহার হবে । এটি শুধু শানে নুযুলের সীমাবদ্ধ থাকবেনা ।

                        ৪. এমন কিছু আয়াত যা শানে নুযুল ও বাস্তবে বাস্তবায়নে সিদ্ধান্ত নেয়া কঠিন বিতর্ক আছে ।

শানে নুযুল ও বর্ণনার ভিন্নতা – ৭৮

শানে নুযুলের মুলনীতি সমূহ – ৭৯ (মূলনীতি)

            ১.সাহাবীরা ও তাবেয়িদের অভ্যাস ছিল শানে নুযুল দেখে মাসআলা দেয়া ..... - ৭৮

                        ক. একটি আয়াতে দুটি বর্ণনা তাকলে নিজনিজস্থানে ২টাই সঠিক – ৭৯

                        খ. দুটি বর্ণনায় ১ টি গবেষণামুলক আরেকটি সরাসরি ঘটনাকে কেন্দ্র করে বর্ণনা পাওয়া গেলে সেটি গ্রহনীয় ।

                        ৩. দুটি শানে নুযুলের মধ্যে যার সনদ সহীহ ও সমপূর্ণ সেটি প্রাধাণ্য পাবে – ৮১

                        ৪. দুটি সনদই শক্তিশালি সেসময় দেখতে হবে , বর্ণনা কারীদের মর্ধ্যে যে বর্ণনাকারী ঘটনায় উপস্থিত থাকবে তার বর্ণনা গ্রহনীয়

                        ৫.কখনো কখনোও একই আয়াতের অনেক ঘটনা ঘটার পর আয়াতের শানে নুযুল নাযিল হয় , উভয় ঘটনাই শানে নুযুলের মান পাবে ।

                        ৬. অনেক সময় ঘটনা একটিই ঘটে তার পেক্ষিতে অনেক আয়াত নাযিল হয় । এখানে অনেক আয়াতের ১টি শানে নুযুল হওয়া সম্ভব

                        ৭. অনেক সময় একই আয়াতের একাধিকবার নাযিল হয়েছে আলাদা আলাদা ঘটনার প্রেক্ষিতে , সেক্ষেত্রে কোন বৈপরীত্ব করার সুযোগ নেই ।

আল কোরআনের সাত হরফ প্রসঙ্গ – ৮৮

            সাত হরফের মমার্থ – ৮৯

            সাত হরফের মমার্থ নিয়ে বিতর্ক – ৮৯

                        ১. অনেকে মনে করে সাহজন কারীর সাত কেরাত ।

                        ২. অনেকে মনে করে সাত অক্ষর দ্বারা সকল ক্বিরাতকে বোঝানো হয়েছে ।

                        ৩. অনেকে মনে করে সাত অক্ষর দ্বারা আরবদের সাত গোত্র কে বোঝানো হয়েছে ।

                        ৪. ইসলামের প্রাথমিক যুগে নিজ নিজ গোত্র অনুযায়ী কোরআন পরা হত । এতে অর্থ একই থাকত , কিন্তু ধরন আলাদা হত ।

 

শেষ বছরে জীবরাঈল আ: এর সাথে নবী সা: কোরআন পরেন “আরযায়ে আখীরা” বলা হয় – ৯৪

আরযায়ে আখীরা প্রসঙ্গ – ৯৪

নিদিষ্ট একটি সময় পর্যন্ত সাত হরফ পরা বৈধ ছিল পরবর্তীতে তা নিষিদ্ধ হয় – ৯৫

সাত হরফ দ্বারা কেরাতের ভিন্নতা বোঝানো হয়েছে – ৯৬

সাত অক্ষরে নাযিল হওয়ার সহজবোধ্যতা – ১০৩

”হরফে সাবা” এখনোও সংরক্ষিত নাকি পরিত্যক্ত ? - ১০৮

উসমান রা: এর যুগ পর্যন্ত সাত হরফ পরানো হত – ১০৮

উসমান রা: বাকি মাসহাফ কে আগুনে পুরিয়ে দেন - ১০৮

বর্তমান মতানৈক্য গুলো কুরাইশ বিভিন্ন - হরফ আদায়ের পদ্ধতি - ১০৮

হরফের ভিতরে বাকি ৬ হরফ পরিত্যগ করার কারণ - ১১০

সাত হরফের বিষয়ে ইমাম ত্বহাবী রহ: - ১১২

মিত্যূর পূর্বে জীবরাইল আ: শেষ বারের মত শব্দ , হরফ শুনিয়ে দেন - ১১৩

কুরাইশি হরফ প্রসঙ্গ - ১১৩

    ৭ প্রকার আজও সংরক্ষিত আছে এবং তিলাওয়াত হয় - ১১৪

    মাসহাফে ওসমানির মধ্যে ৭টি কেরাতই বিদ্যামান - ১২৩

    উক্ত কথাটির দলিল - ১২৪

বিতর্কিত সমস্ত বক্তব্যের জবাব ও দলিল - ১২৪

    মাসহাফের ভিতরে উসমানি মাসহাফের সাথে কোন পার্থক্য ছিলনা - ১২৫

    রাসুল সা: শেষ বারের মত যে কোরআন পাঠ করেন কোনটিই উসমানি মাসহাফে ছাড়া পরেনি - ১২৫

    জীবরাইল আ: প্রতিমাসে ২ বার করে কোরআন পরে শোনাতেন রাসুল সা: কে - ১২৬

উসমান রা: এর জামানা পর্যন্ত কোরআনের মানদন্ড কপি একটিই ছিল - ১২৮

উসমান রা: যেভাবে কোরআনুল কারীমের কপি প্রস্তুত করলেন - ১২৮

 

 

কোরাইশি ভাষায় লিপিবদ্ধ করার উদ্দেশ্য - ১৩১

কোরআন কোরাইশি ভাষায় নাযিল হয়েছে - ১৩২

অর্থবোধক শব্দ দ্বারা তেলাওয়াতের মাসআলা - ১৩৩

        জীবরাইল আ: এর মাদ্ধ্যম্যে সমর্থবোধক শব্দ যেভাবে রহিত হয় - ১৩৪

        উসমান রা: সে সমস্ত শব্দ সংযোগ করেন নি যা উসমানি মাসহাফে আরযায়ে আখীরা অনুযায়ী বিন্যস্ত করা হয - ১৩৫

        আবু বকর রা: এর বর্ণনার সাথে উসমানী মাসহাফের কোন বিতর্ক নেই - ১৩৫

        আরযায়ে আখীরার সময় অনেক কেরাত রহীত হয়েছে তার প্রমান - ১৩৫

আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: ও তার মাসহাফ - ১৩৬

উসমান রা: এর উপর আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: এর অভিযোগ - ১৩৬

       ১. আবদউল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: কুফায় থাকার কারণে তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়নি কোরআন সংরক্ষনের - ১৩৭

       ২. আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: এর মাসহাফের সাথে উসমানি মাসহাফের সুরার বিন্যাসের পার্থক্য ছিল - ১৩৯

কোরআন সংকলনের কাজ রাসুল সা: এর উপস্থিতিতেই শুরু হয় - ১৩৮

সাত হরফের বিষয়ে েএকটি ভুল ধারণার আপনোদন - ১৪২

        কোরআনুল কারীমে সমস্ত মত পার্থক্য ছিল শব্দগত - ১৪৩

        উসমান রা: িএর মাসহাফ ঠিক সেই ভাবেই সাজানো হয় যেভাবে রাসুল সা: এর উপর নাযিল হয় - ১৪৩


নাসিক মানসুখ প্রসঙ্গ - ১৪৫

 নসখ অর্থ বিলুপ্ত করা - ১৪৫

কোন শরঈ দলিল দ্বারা কোন শরঈ হুকুমকে বিলুপ্ত করাই নসখ - ১৪৫

পূর্বের যে হুকুমকে বিলুপ্ত করা হয় তাই মানসুখ - ১৪৫

 প্রমানিক ও যৌক্তিকভাবে নসখের স্বীকৃতি - ১৪৫

নাসিখ সমপর্কে - ১৪৬

বুদা প্রসঙ্গ - ১৪৬

নসখ এর ব্যবহার বাইবেলেও আছে - ১৪৬

নসখ এর ব্যাপারে পূর্ববর্তী ও পরবর্তী উলামায়ে কেরামের পরিভাষাগত পার্থক্য - ১৪৭

একটি আয়াত আরেকটি আয়াতের উপর ব্যপকত্ব পেলে পূর্ববর্তী ওলামায়ে কেরাম সেটাকে নাসিখ বলত - ১৪৮

---------------------------------

কোরআনুল কারীমে নসখ এর আলোচনা - ১৪৮

মুতাযিলা ও আহলু সুন্নাত এর ভিতরে কোরআনুল কারীমের নসখ বিষয়ে ইখতিলাফ - ১৪৯

-------------------------

কোনআনে মানসুখ আয়াতের সংখ্যা - ১৫৩

            ১৯টি আয়াত মানসুখ - আল্লামা জালালুদ্দিন সুয়ূতী রহ: - ১৫৩

             ৫ টি আয়াত মানসুখ - শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি রহ:

উক্ত পাচটি আয়াতের উপর আলোচনা - ১৫৩

কোরআনুল কারীমের সংরক্ষণের ইতিহাস - ১৫৮

রাসুল সা: এর যুগে কুরআন সংরক্ষন - ১৫৮

কুরআন শরীফ সংরক্ষন করার জন্য প্রথম থেকেই জোড় দেয়া হত - ১৫৯

নবী সা: প্রতি রমজানে জীবরাইল আ: কে কোরআন শোনাতেন - ১৫৯

সাহাবায়ে কেরামকেও রাসুল সা: মুখস্ত করাতেন - ১৫৯

অনেকে মোহরানা হিসেবে কোরআন শিক্ষা চাইত - ১৫৯

হাফেজে কোরআন , কোরআন মুখস্তকারীদের তালিকা - ১৬০

একটি গোত্রে ৭০ জন সাহাবী কোরআন শিক্ষা প্রদানের জন্য যেতেন - ১৬১

সে যুগে লিখার অভ্যাস কম ছিল তাই সবাই মুখস্ত করতেন - ১৬১

-------------------------------------------------

নববী যুগে কোরআন লিপিবদ্ধ করন - ১৬২

নবী সা: তিনি যায়েদ ইবনে সাবেত রা: কে দিয়ে হাদীস লিখাতেন - ১৬২

হযরত যায়েদ ইবনে সাবেত রা: ওহী লিখার সময় পা ভারী হয়ে যেত - ১৬২

প্রসিদ্ধ কাতেবীনে ওহী অথবা ওহী লেখক - ১৬৩

যখনই কোরআন নাযিল হত , তখনই অমুক সুরার অমুক আয়াতে লিখা হত - ১৬৪

আবু বকর রা: এর যুগে কোরআন সংরক্ষণ - ১৬৫

রাসুল সা:  এর জামানায় যেভাবে বিক্ষিপ্তভাবে কোরআন লিপিবদ্ধ ছিল - ১৬৫

অনেক সাহাবীরা আয়াতের সাথে তাফসিরও লিখে রাখত - ১৬৫

হযরত যায়েদ ইবনে সাবেত রা: নিজে হাফেজে কোরআন ছিলেন এবং তিনি কোরআন সংরক্ষনের কাজ শুরু করেন - ১৬৬

যায়েদ ইবনে সাবেত রা: যেভাবে কোরআন সংরক্ষন করেছিলেন - ১৬৭

যে কয়টি পদ্ধতি অবলম্বন করে কোরআন এর আয়াত যাচাই করা হত - ১৬৭

                            ১. সর্ব প্রথম যায়েদ ইবনে সাবেত রা: এর স্মৃতিতে রক্ষিত কোরআনের সাথে মিলাতেন বর্ণনা সমূহ - ১৬৭

                            ২. এরপর ওমর রা: তার স্মৃতিতে মিলাতেন ।

                           ৩. ততক্ষণ পর্যন্ত আয়াত লিখা হত না যতক্ষণ ২জন ব্যক্তি সাক্ষ্য দিত যে এটা রাসুল সা: এর সামনে লিখা হয়েছে ।

                            ৪. নবী সা: এর ওফাতের বছরের কোরআন স্মৃকৃত আয়াত হতে হবে ।

                           ৫. লিখিত আয়াত গুলি বিভিন্ন সাহাবাদের মাধ্রম্যে - যাচাই করা হত ।

আবু বকর রা: এর সংকলিত কপি পরর্তীতে ওমর রা: সংরক্ষন করেন - ১৭০

-------------------------------------------------

হযরত উসমান রা: এর যুগে কোরআন সংকলন - ১৭১

উসমান রা: এর সময় ইসলাম রোম ও ইরান পর্যন্ত চলে যায় - ১৭১

৭ কেরাতকে কেন্দ্র করে যা যা অসুবিধা হয়েছিল - ১৭১

হুজাইফা ইবনে ইয়ামান রা: উসমান রা: এর নিকট সমস্যা বর্ণনা করেন - ১৭২

উবাই ইবনে কাব রা: ও আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ রা: এর কেরাতের মধ্যে দন্দ সৃষ্টি হয় - ১৭২

সাহাবায়ে কেরামের সঙ্গে উসমান রা: এর বৈঠক - ১৭৩

আবু বকর রা: এর কপি হযরত হাফসা রা: এর কাছে ছিলো - ১৭৩

হাফসা রা: আবু বকর রা: এর কপি উসমান রা: এর কাছে পাঠিয়ে দেন - ১৭৩

চারজনের সমন্বয়ে সংগঠন করেন উসমান রা: - ১৭৩

কোরআন কোরাইশি ভাষায় নাযিল হয়েছে - ১৭৪

উসমানী মাসহাফও কোরাইশি ভাষায় করা হয় - ১৭৪

কোরআন লিপিবদ্ধের সময় যে কাজ গুলো করা হয় - ১৭৪

                    ১. বকর রা: এর কপি তে সুরা ধারাবাহিকতা ঠিক ছিলনা উসমান রা: এর সময় ঠিক করা হয় । - ১৭৪

                   ২. মুল কোরআন একটি থেকে ৫টি অতবা ৭ টি কপি করা হয় - ১৭৪

                   ৩. আবু বকর রা: এর মত করেই কোরআন সংকল চেক করা হয় - ১৭৪

                            সুরা আহযাবের একটি আয়াত পাওয়া যাচ্ছিলনা , পরে এটি পাওয়া যায় - ১৭৪

                            আবু বকর রা: এর পান্ডুলিপি দেখে দেখে উসমানী মাসহাফ তৈরি হয় - ১৭৬

                            খুযায়মা রা: এর আয়াত প্রসঙ্গ - ১৭৫

                   ৪. নির্ভরযোগ্য কপি পাওয়ার পর উসমান রা: বাকি কপিকে পুড়িয়ে ফেলেন ।

সমস্ত সাহাবী উসমান রা: এর সাথে একমত ছিল শুধু হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: ছাড়া - ১৭৬

তেলাওয়াত সহজকরণের পদক্ষেপ - ১৭৬

উসমানী মাসহাফ ব্যাতীত অন্য কোন ভাবে কোরআন লিখা জায়েজ নেই - ১৭৬

তখন উসমানী মাসহাফে নুকতা , যের , যবর ও পেশ ছিলনা - ১৭৭

সহজ করণের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি - ১৭৭

            ১. নুকতা - ১৭৭

                        ক. নুকতা লাগানো আরবদের রীতি ছিলনা - ১৭৭

                        খ. মাসহাফে উসমানী নুকতা শুন্য ছিল - ১৭৭

                        গ. নুকতার প্রচলন কুরআনে কে দেন এ বিষয়ে মতপার্থক্য বিদ্যামান - ১৭৭

                        ঘ. নুকতার প্রচলন অনেক আগেও ছিল কিন্তু কোরআনে তা ব্যবহার হত না - ১৭৮

           ২. হরকত - ১৭৮

                       ক. কোরআনে হরকত , তথা যের , যবর পেশ ছিলনা - ১৭৮

                       খ. সবার আগে হরকত কে ব্যবহার করেছে সে বিষয়ে মতভেদ আছে - ১৭৮

                       গ. আবুল আসওয়াদ দুআইলী রহ: হরকত দিয়েছিলেন - ১৭৯

                       ঘ. হাজ্জাজ বিন ইউসুফের আমলে নুকতা ও হরকতকে সমপূর্ণ করা হয় - ১৭৯

          ৩. মনযীল - ১৭৯

                        ক. সাহাবীও তাবেয়ীগণ প্রতি সপ্তাহে কোরআন খতম দিবেন - ১৭৯

                        খ. নির্ধারণ করিয়ে তেলায়াত করা হত এবং নির্ধারিত অংশকে মানযীল বলাহত - ১৭৯

                        গ. হিযব বা মনযীল - ১৭৯

        ৪. পারা - ১৮০

                        ক. কোরআনে পারা কে বসিয়েছে এটা নিয়ে বিতর্ক আছে - ১৮০

                      খ. উসমান রা: মাসহাফ লিপিবদ্ধের সময় পারা নির্ধারণ করেন - ১৮০

                        গ. বদরুদ্দীন আইনি বলেন , পারা কোরআনে অনেক আগেই ছিল - ১৮০

        ৫. আখমাস ও আমার - ১৮০

                           ক. প্রতি ৫ আয়াত পর খমস বা জীম লিখা হত - ১৮০

                                            ১০ আয়াত পর আশার বা আইন লিখা হত

                           খ. এই চিন্হ কে প্রচলন কে প্রচলন করে সে ব্যাপারে মতভেদ আছে - ১৮০

                           গ. হাজ্জাজ বিন ইউসুফ এটি চালু করে - ১৮০

                            ঘ. আরেক বর্ণনামতে , আব্বাসী খলিফা মামুন এটি চালু করেন - ১৮০

                             ঙ. সাহাবায়ে কেরামের সময়ও এটি ব্যবহার হত - ১৮১

        ৬. রুকু - ১৮১

                             ক. যতিচিন্হ দ্বারা ওয়াকফ করা যাকে রুমুযে আওক্বাফ বলে - ১৮২

                             খ. এই চিন্হ গুলোর অধিকাংশ আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ ইবনে তাইফুর সাজাওয়ান্দি রহ: সংযোজন করেন বলে জানা যায় - ১৮২

                             গ. উক্ত চিন্হ সমূহের তালিকার বিবরণ - ১৮২

                                                    ১. ওয়াকফে মুতলাক 

                                                    ২. ওয়াকফে জায়েজ

                                                    ৩. ওয়াকফে মুজাওওয়াজ

                                                    ৪. ওয়াকফে মুরাখখাস

                                                    ৫. ওয়াকফে লাযেম

                                                    ৬. লা তাকিফ

উপরের চিন্হগুলো ব্যাতীত আরও চিন্হ আছে উপরের গুলো ইবনে তাইফুর সাজাওয়ান্দি রহ: এর ।

                    ১. মু’আনাকা - ১৮৩

                    ২. সেকতা - ১৮৩

                    ৩. ওয়াকফহ - ১৮৩

                    ৪. ”কফ” বা ”কিইলা আলাইহিম ওয়াকফ ”

                    ৫. ”কাফ , ফা”

                    ৬. আল ওয়াসলে আওলী

                    ৭. কদ ইয়াওছল - ১৮৪

* কোরআনুল কারীমের মুদ্রণ - ১৮৪

        ১. সর্ব প্রথম কোরআন ১১১৩ হিজরীতে জার্মানী হামবুগ শহরে ছাপানো হয় - ১৮৪

        ২. প্রথম ছাপানোর একটি কপি মিশরের ”দারুল কুতুব” এ সংরক্ষিত - ১৮৪

কেরাত সমূহ ও সেগুলোর সংকলন - ১৮৫

        ১. উসমান রা: কারী সহকারে বিভিন্ন জায়গায় কোরআন পাঠিয়ে দেন - ১৮৫

        ২. যেভাবে কেরআন সংরক্ষন করা হয় - ১৮৫

        ৩. কেরাত গ্রহনযোগ্যতার নীতিমালা - ১৮৬

                        ১. উসমানী মাসহাফের লিখন পদ্ধতি অবকাশ থাকা ।

                        ২. আরবীসরফ [শব্দ-প্রকরণ] ও নাহব [বাক্য-প্রকরণ] অনুযায়ী হওয়া ।

                        ৩. সহীহ সনদে নবী সা: থেকে এবং প্রসিদ্ধ কেরাতের ইমামগণের নিকট স্বীকৃতি পাওয়া ।


সর্ব প্রথম যারা কেরাতগ্রন্থ রচনা করেন - ১৮৬

প্রসিদ্ধ ৭ জন কারী - ১৮৭

                ১. আব্দুল্লাহ ইবনে কাসীর আদ দারী রহ. - ১৮৭

                ২. নাফে ইবনে আব্দুর রহমান ইবনে আবু নাইম রহ: - ১৮৭

                ৩. আব্দুল্লাহ আল ইয়াহসাবী রহ. - ১৮৭

                ৪. আবু আমর যাব্বান আলা ইবনে আম্মার রহ. - ১৮৭

                ৫. হামযা ইবনে হাবীব আয যাইয়্যাত রহ: - ১৮৭

                ৬.আসেম ইবন আবীন - নাজওয়াদ আল আসাদী রহ:

                ৭. আবুর হাসান আরী ইবনে হামযা আল কুসাই আন নাহভী রহ:

উক্ত ৭ জন কারী সমপর্কে বিস্তারিত - ১৮৭ , ১৮৮

শব্দ কেরাত ৭টি ছাড়াও বিদ্যামান - ১৮৮

উক্ত ৭জন ছাড়াও অনেকে আছেন যাদের নাম - ১৮৮

উপরিক্ত কেরাত ছাড়াও আরও ১০জন - ১৮৯

৭ এর অধিক কেরাত প্রসঙ্গ - ১৯০

-------------------------------------------------

* কোরান সংরক্ষণ সমপর্কিত সংশয় ও তার জবাব - ১৯১

অভিযোগ সমুহ -

    ১. প্রাথমিক যুগের কিছু আয়াত সংরক্ষিত নেই - ১৯১

            ক. এই অভিযোগ করে পন্ডিত এফ বুহল - ১৯১

    ২.একদা একটি আয়াত রাসুল সা: এর স্বারণ ছিলনা - ১৯৫

    ৩.  সুরা নিসার সুরা আনআমের উদ্ধতি প্রসঙ্গ - ১৯৭

            ক. সুরা নিসার আয়াত এর মদ্ধ্যে আনআমের আয়াত গজামিল - ১৯৮

    ৪. ইমাম বুখারী রহ: এর উপর অপবাদ - ১৯৯

    ৫. নববী যুগে হাফেজদের সংখ্যা - ২০২

                ক. রাসুল সা: এর যুগে কোরআনের হাফিজ কি শুধুই চারজন - ২০২

    ৬. আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ এবং সুরা ফালাক ও নাস প্রসঙ্গ - ২০৩

    ৭. সিদ্দিকী খেলাফত এর ামলে কুরআন সংকলন - ২০৭

    ৮. সিদ্দিকি খেলাফত যুগ পর্যন্ত কোরআন লিপিবদ্ধ হয়নি - ২১১

    ৯. বিভিন্ন ধরনের কেরাত অস্তীত্ব লাভ করল কিভাবে - ২১৪

    ১০. কোরআনুল কারীমের শায ও তার হাকীকত - ২১৭

কুরআনের সত্যতা - ২২১

রাসুল সা: রিসালাত - ২২১

পূর্ববর্তী গ্রন্থে নবী সা: এর আগমনের সুসংবাদ - ২২২

বাইবেলে নবী সা: এর কথা - ২২২

কুরআনের অলৌকিকত্ব - ২২৭

কোরআনুল কারীমের অলৌকিক বৈশিষ্ট্য - ২৩৩

        ১. শব্দুগত অলৌকিকতা - ২৩৪

                    জাহেলী যুগেও মিত্যূ শব্দটির ভাব বিভিন্ন শব্দ দ্বারা উপস্থাপনা করা হত - ২৩৪

        ২. বাক্যগত অলৌকিকতা

                    বর্ণনাশৈলীর অলৌকিকতা - ২৩৮

        ৩. রচনাশৈরীর অলৌকিকতা

        ৪. ছন্দবদ্ধ গদ্যের অলৌকিকতা


কোরআনুল কারীমের ভবিষ্যদ্বাণী - ২৪৭

রোমানদের বিজয় - ২৪৭

মক্কা বিজয়ের সংবাদ - ২৪৯

ইহুদীদের মৃতুকামনা - ২৫০

কোরআনুল কারীমের সংরক্ষণ - ২৫১

কোরআনুল কারীমের সত্যতা ও পম্চিমের অমুসলিম - ২৫৫

রাসুল সা: ও আমলে কিতাব - ২৬১

কোরআনুল কালীমের উপর অভিযোগ - ২৬৫

        ১. হযরত মারইয়াম আ: এর পিতার নাম - ২৬৫

        ২. ফেরাউনের উজির হামান - ২৬৭

কোরআনুল কারীমের বিষয়বস্তু - ২৬৯

        ১. আকাইদ- ২৬৯ (ইতিবাচক দিক)

                    ক. তাওহিদ

                                তাওহিদের উদ্দেশ্য - ২৬৯

                    খ. রিসালাত

                                রিসালাতের উদ্দেশ্য - ২৬৯

                    গ. আখিরাত

                                আখিরাতের উদ্দেশ্য - ২৭০

        ২. আহকাম - ২৬৯

        ৩. ঘটনাবলি - ২৬৯

        ৪. উপমা - উদাহরণ - ২৬৯

আকলী বা যুক্তিগত দলিল ৪ প্রকার যথা: 

উদ্ধৃতি দিয়ে দলিল পেশ করাকে বলা হয় নকলী দলিল - ২৭০

তর্কশাস্ত্রের মাধ্যমে কোন দলিল দিলে তাকে মানতিকী দলিল বলা হয় - ২৭০

সরাসরি চাক্ষুস দলিলকে বলা হয় মুশাহাদাতী - ২৭০

অতীতের মাধ্যমে বর্তমানকে বোঝানোর দলিলকে “ তাযরেবাতী “ বলা হয় - ২৭০

মানতিকি দলিল - ২৭১

            ১. কেয়াসে ইসতেসনায়ী - ২৭৩

            ২. সাবর ও তাকসীম বা বিভাজন রীতি - ২৭৩

            ৩. তাসলীম - ২৭৫

            ৪. ইনতেকাল - ২৭৫

            ৫. চাক্ষুস দলিল - ২৭৬ ( মোশাহাদা )

            ৬. তাযরেবা তথা অভিজ্ঞতালব্ধ দলিল - ২৭৯

কেয়াসে ইকতেরানী - ২৭১

নকলী দলিল - ২৭০


আকাঈদ [নেতিবাচক দিক] - ২৮০


আয়াতে মুখাসামাহ - ২৮০

            ১. মুর্তি পুজারক মুশরীক - ২৮০

                        ক. শিরক - ২৮০

                        খ. তাশবীহ - ২৮১

                                তারা স্রষ্টাকে স্বামী ও সন্তানের জনক এবং ফেরেশতা আল্লাহর কন্যা মনে করে - ২৮১

                        গ. তাহরীফ - ২৮২

                        ঘ.  রসুল সা: কে রসুল হিসেবে না মানা - ২৮২

                        ঙ. আখেরাত অস্বিকার - ২৮৩

            ২. খিষ্ট্রান

                        তারা ত্রীত্ববাদে বিশ্বাসী - ২৮৫

            ৩. ইহুদী - ২৮৩

                        ইহুদীদের বিকৃতি ৩ ধরনের - ২৮৩

                            ১. শাব্দিক বিকৃতি

                            ২. তাওরাতের আয়াত গোপন

                            ৩. অর্থগত বিকৃতি

            ৪. মুনাফিক - ২৮৬


কাফের এর সংজ্ঞা - ২৮৪

ফাসেকের সংজ্ঞা - ২৮৪

তাওরাতের হাকীকত - ২৮৪

আহকাম - ২৮৭

        ক. আল্লাহর হক সমপর্কিত

        খ. বান্দার হক সমপর্কিত বা মুআমালাত

        গ. দুটো আহকামের সমন্বয়ে আরেকটি প্রকার

শানে নুযুল - ২৮৮

        আরবরা একই সাথে ১০ নারীকে বিবাহ করত - ২৮৮

আহকাম নাযিল হবার কারণ - ২৮৮

ঘটনাবলি - ২৯০

        ১. অতীতে ঘটা কাহীনি

        ২. ভবিষ্যত ঘটনে যাবার কাহীনি

কোরআন শরীফে সর্বমোট ২৭জন নারীর নাম আছে - ২৯০

একই ঘটনা পুনরাবৃত্তি হওয়ার কারণ - ২৯১

-------------------------------------------------

ভবিষ্যত সংঘটিতব্য ঘটনাবলি - ২৯৩

উপমা ও প্রবাদ সাহিত্য - ২৯৩


২য় খন্ড - উসূলে তাফসির


তাফসির শাস্ত্র ও তার ভিত্তি - 

তাফসির পরিচিত - ২৯৭

        ইলমুত তাফসির সংজ্ঞা - ২৯৭

তাফসির শাস্ত্র এর বিষয়বলি - ২৯৮

        ১. কোরআনের শব্দমালার উচ্চারণ ও পঠনপদ্ধতি - ১৯৮

                    ইলমে কেরাত - ২৯৮

        ২. কুরআনুল কারীমের শব্দগত অর্থ - ২৯৮

        ৩. শব্দগত আহকাম - ২৯৮

        ৪. শব্দের বাক্যগত আহকাম - ২৯৮ (ইলমে নাহভ ও ইলমে মাআনী)

        ৫.তারকীবী অবস্থায় সমষ্টিক অর্থ (পূর্বাপর মিল রেখে আয়াতের অর্থ) - ২৯৮

                        শাস্ত্র ব্যতীত ও ইলমে আদব ও ইলমে বালাগাত , ইলমে হাদীস , উসুলে ফিকাহ থেকে সাহায্য নেয়া হয় - ২৯৮


        ৬. অর্থের পূর্ণতা (আয়াতের পটভূমি ও সংক্ষিপ্ত বিষয়ে পূর্ণ ব্যক্ষা) - ২৯৯


তাফসির ও তাভিল - ২৯৯

তাফসির ও তাভিল এর বিভিন্ন সংজ্ঞা - ৩০০

তাফসির এবং তাভিল একইরকম হলেও এদের কাজ আলাদা - ৩০০

তাফসিরের মুল উতস্য - ৩০০

        তাফসির করার ক্ষেত্রে কোরআনে ২ ধরনের আয়াত - ৩০০

                ১. সহজসাধ্য , সুষ্পষ্ট আয়াত

                ২. সংক্ষিপ্ত , ব্যক্ষাগত জটিলতা

কোরআন শরীফের তাফসিরের উতস্য - ৩০১

            ১. কোরআনুল কারীম - ৩০১

                            ক. কোরআনের একটি আয়াত দ্বারা আরেকটি আয়াতের তাফসির করা যায় - ৩০১ (এক আয়াতে অস্পষ্ট আরেকটি আয়াতে তা বিস্তারিত

                            খ.  এক কেরাতে অসপষ্ট অন্য কেরাতে বিস্তারিত এটিও কোরআন দিয়ে কোরআনের তাফসির - ৩০৩

                            গ. একটি আয়াতের উপরে চিন্তা গবেষণা করে মাসআলা সুস্পষ্ট করা যায় ।

            ২. নবী সা: এর হাদীস - ৩০৬

                            নবী সা: এর কর্ম দিয়ে কোরআন ব্যক্ষা - ৩০৬

                            নবী সা: এর ব্যক্ষা নিয়ে বিতর্ক - ৩০৬

            ৩. সাহাবায়ে কেরাম এর বক্তব্য

                 সাহাবায়ে কেরামের বানি ও উক্তি নেয়ার আগে মূলনীতি সমূহ - ৩১২

                        ১. সাহাবাদের কোন তাফসির বিষয়বাণী ও উক্তি পাওয়ার সময় অবশ্যই উসূলে হাদীসের আলোকে যাচাই করতে হবে । - ৩১২

                        ২. সাহাবায়ে কেরামের দলিল রাসুল সা: এর পক্ষ থেকে নির্ভরযোগ্য সুত্রে সমর্থীত হতে হবে ।            - ৩১২

                        ৩. যদি নবী সা: এর পক্ষ থেকে সমর্থন উপস্থিত না থাকে তাহলে অন্যন্য সাহাবাদের তাফসির থেকে সমর্থন হতে হবে । - ৩১২

                        ৪. সাহাবীদের পক্ষ থেকে কোন সমর্থন উপস্থিত না থাকলে এর মধ্যে সামান্জস্য সম্ভব কিনা ? যদি না হয় তাহলে মুজতাহিদ ব্যক্তি দলিল প্রমানের ভিত্তিতে রায় দেব । - ৩১২

            ৪. তাবেঈনদের বক্তব্য

                      তাফসিরের ক্ষেত্রে তাবেইনদের রায় গ্রহনযোগ্য কিনা এ নিয়ে মতভেদ আছে - ৩১৩

                      তাবেয়ী যদি কোন সাহাবীদের সূত্রে তাফসির দিয়ে থাকেন তাহলে সেটি কার্যকর হবে - ৩১৩

                      তাবয়েী নিজের বক্তব্য দিলে অন্যান্য তাবেয়ীর দ্বিমত না থাকলে তা গ্রহনীয় হবে - ৩১৩

                      তাবয়েীদের মতবিরোধ না হলে তার অনুসরণ ওয়াজীব - ৩১৩

            ৫. আরবী ভাষা

                      কোরআন হাদীস ও আছারে সাহাবীদের কোন ব্যক্ষা না পাওয়া গেলে স্বাভাবিক অর্থেই বিদ্যামান থাকবে - ৩১৪

            ৬. সুস্থ বিবেক

                      সুস্থ বিবেক ছাড়া পাচটি বিষয়ে কোনটি থেকেই উদ্দেশ্য হাসিল সম্ভব নয় - ৩১৫


তাফসির অগ্রহনযোগ্য পাওয়ার উতস্য:>>

১. ইসরাইলী রেওয়াত - ৩১৭

            ইসরাঈলীয়াত বা ইসরাঈলী রেওয়ায়েত সমপর্কে - ৩১৭

            ইহুদী ও খ্রিষ্টানদের মাধ্যমে যে বর্ণনা আমাদের কাছে পৌছে তাই ইসরাঈলীয়াত - ৩১৭

            ইসরাঈলীয়াত বাইবেল বা তালমুদ থেকে নেয়া হয়েছে - ৩১৭

            আরবদের ইহুদী খিষ্টানদের মধ্যে এসব প্রচলন ছিল - ৩১৭

            তাফসীর  এও ধরনের বিশাল রেওয়ায়েত বিদ্যামান - ৩১৭

             ইসরাঈলী রেওয়ায়েত ৩ প্রকার । যথা: -

                        ১. বহিরাগত দলীল প্রমান দ্বারা প্রমানীত ।

                        ২.যেগুলো মিথ্যা হওয়াটা বহিরাগত দলীল প্রমান দ্বারা সাব্যস্ত । 

                        ৩. যেগুলো বহিরাগত দলিল দ্বারা মিথ্যা বা সত্য প্রমানিত নয় ।

                                                ১. ইসরাইলে রেওয়ায়েতে ও তাদের ব্যাপারে মতভেদ করা জায়েজ ।

                                                ২. ঐ রেওয়ায়েতে যেগুলো ভুল প্রমানিত হবে সেগুরো সতর্ক করা উচিত                                     

                                                ৩. যেটাতে ভুল হবার উপর দলীল প্রমান না পাওয়া গেলে সেখানে চুপ থাকতে হবে ।

                                                ৪. এগুলোর ব্যাপারে সত্য মিথ্যার জ্ঞ্যান থাকার ব্যাপারে আল্লাহর উপর ভরষা করতে হবে ।

                                                ৫. এই রেওয়ায়েত গুলোর উপর তর্ক- বিতর্ক তেকে বিরত থাকতে  হবে ।

                                                ৬. এগুলোর তাহকীক ও খুটিনাটি তালাশে বেশি জোড় দেয়া জায়েজ নেই । কারণ এগুলোর উপর আখেরাতে কোন কল্যান নেই ।


কাবুল আহবার কে ? - ৩১৯

কাব ইবনে মাতে হিময়ারী - ৩১৯

উমর রা: এর জামানায় তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন - ৩২০

রাসুল সা: এর সময় ইসলাম গ্রহণ না করার কারণ - ৩২০

ওমর রা: ও কাবুল আহবার রহ: এর মধ্যে দন্ড - ৩২০

কাবুল আহবারের প্রতি অনেক সাহাবীরা পূর্ণ ভরসা রাখতেন না - ৩২১

কাবুল আহবার এর অধিকাংশ রেওয়ায়েত ইসরাঈলী - ৩২১


ওয়াহাব ইবনে মুনাব্বিহ - ৩২১

তার থেকে প্রচুর ইসরাঈলী রেওয়ায়েত পাওয়া যায় - ৩২১

সাহাবাদের মধ্যে ইসরাইলী রেওয়ায়েত বেশি বর্ণনা করেছেন আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রা: - ৩২৩



২.সুফিগনের তাফসির - ৩২৫

সুফিগণের ভুল ব্যক্ষা - ৩২৫

    সুফিগণের উক্তির ব্যাপারে যেসব বিষয় লক্ষণীয় - ৩২৬

                    ১. কোরআনের আসল উদ্দেশ্য সেটাই যা তাফসিরের মুল উতস্য থেকে আসে - ৩২৬

                    ২. কোন উক্তি শরীয়তের আয়াতের হাদীসের বা মূলনীতির বিরুদ্ধে গেলে তা নাস্তিকতা - ৩২৫

                    ৩. সুফিদের উক্তি তখনই গ্রহযোগ্য যখন কোরআন বিকৃতির পর্যায় না পৌছে ।

                    ৪. বাতেনিয়া মতবাদের অন্তভুক্ত হওয়া যাবেনা ।


৩.তাফসির বির - রায় বা মনগড়া তাফসির -

কোরআনের তাফসির কেও মনগড়া করলে সে ঠিক করলেও সে ভুল করল - ৩২৮

তাফসীরের মূলনীতি উপক্ষো করার অনেক গুলো পন্থা - ৩২৮


        ১. যে তাফসীরের কোন যোগ্যতা রাখেনা , সে যদি নিজের রায়ের উপর ভিত্তি করে তাফসির করে ।

        ২. কোন তাফসির রাসুল সা: ও সাহাবীদের ও তাবেঈদের ভিতরে স্পষ্ট থাকা সত্বেও যদি কেও তা উপেক্ষা করে বিবেক বুদ্ধি দিয়ে অর্থ করে ।

        ৩. যে সব আয়াতের ক্ষেত্রে সাহাবী ও তাবেঈদের কাছ থেকে তাফসীর না পেলে ভাষা , অভিধান সাহিত্যের রীতি নীতি না মেনে কোন ব্যক্ষা করলে ।

        ৪. কোরআন সুন্নাহ থেকে আহকাম ও বিধি বিধান বের করার জন্য ইজতেহাদ করার যোগ্যতা না থাকা সত্বেও কেও ইজতেহাদ আরম্ভ করলে ।

        ৫. বিশ্বাস ও প্রত্যায়ের সাথে মুতাশাবিহ আয়াতের সমূহের কোন তাফসির ব্যক্ষা করলেও তা নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে ।

        ৬. কোরআনের এমন তাফসীর করা যার মাধ্যমে আকিদা বিশ্বাস ও বিধি বিধান আহত হয় ।

        ৭. কোন অকাট্য দলিল ছাড়াই নিজের রায়কে নিশ্চিত সঠিক ও অন্যান্য মুজতাদিদের রায়কে নিশ্চিত বাতিল সাবস্ত্য করা ।


* তাফসীরের ক্ষেত্রে গোমরাহীর কারণ- ৩৩০

                    ১. অযোগ্য - ৩৩০

                                    ক. কোরআন পড়া সহজসাধ্য ভেবে মনমত তাফসির - ৩৩২

                                    খ. উলামায়ে কেরাম ও ঠিকাদারী - ৩৩৫

                                     গ. উলামায়ে কেরাম ও পোতন্ত্র - ৩৩৬

                    ২. কোরআনকে নিজের চিন্তাধারার অধীন করা - ৩৪১

                    ৩. সমকালীন দর্শনে প্রভাবাম্বিত হওয়া - ৩৪২

                    ৪. কোরআনুল কারীমের বিষয়বস্তুকে ভুল মনে করা - ৩৫৫

তাফসীরের কয়েকটি আবশ্যকীয় মুলনীতি - ৩৬৩

                ১. কুরআনুল কারীম ও রূপক অর্থ - ৩৬৩

                ২. কুরআনুল কারীম ও আকলী দলিল - ৩৭২

                                        মানুষের বিবেক দ্বারা যা জানা যায় তাই আকলী দলিল - ৩৭২

                                        নকলী দলীল , আকলী দলিলের বিরুদ্ধে গেলে আকলী দলিল কার্যকর - ৩৭২

                        আকলী দলিল ২ প্রকারভেদ -

                                ১. অকাট্য আকলী দলিল - ৩৭৪

                                ২. ধারণা ভিত্তিক আকলী দলিল - ৩৭৪

                                ৩. খেয়াল প্রসুত আকলী দলিল - ৩৭৪

                       বর্ণনা ভিত্তি নকলী দলিল , প্রকারভেদ:-

                                ১. অকাট্য নকলী দলির - ৩৭৬

                                ২. ধারণাভিত্তিক নকলী দলিল - ৩৭৬

                 ৩. শরঈ বিধি বিধান ও বিবেক বুদ্ধি - ৩৮৩

                                ১.  স্বাধীন বিবেক বুদ্ধি এবং হেদায়েত ও গোমরাহী - ৩৮৫

                                ২. ইসলামের বিধি বিধানের হেকমত ও দ্বীনের ক্ষেত্রে সেগুলোর অবস্থান - ৩৯৩

                                ৩. শরঈ বিধান হেকমত ও কল্যানের উপর নির্ভরশীল নয় - ৩৯৪

                                                            ইল্লত কি ? - ৩৯৪

                                ৪. শরঈ বিধি-বিধানের আসল উদ্দেশ্য অনুসরণের পরীক্ষা - ৩৯৮

                                ৫. কোরআন ও সুন্নাহর ব্যক্ষার সঠিক পদ্ধতি - ৪০১

                                ৬. কালের বিবর্তন ও শরঈ আহকাম - ৪০৪

                                ৭. যুগ পরিবর্তনের অর্থ - ৪০৬

                                ৮. বিবেক বুদ্ধির সঠিক কর্ম - পরিধি - ৪০৭

প্রাথমিক যুগের কয়েকজন মুফাসসির - ৪০১

            হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা: - ৩১১

                        তার জন্য নবী সা: এর দোয়া - ৪১১

                        ইমামুল মুফাসসিরিন - ৪১৩

গোল্ড যিহারের প্রতারণা - ৪১৪

প্রচলিত তাফরি ‘ইবনে আব্বাস’ এর মর্যাদা অবস্থান - ৪১৬

হযরত আলি রা: - ৪১৬

        আলি রা: এর অধিকাংশ রেওয়ায়েত কুফাবাসীদের সুত্রে বর্ণিত - ৪১৬

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: - ৪১৭

        আরি রা: থেকেও তার রেওয়ায়েত বেশি - ৪১৭

হযরত উবায় ইবনে কাব রা: - ৪১৮

        সাহাবীদের মধ্যে সব চাইতে বড় কারী হলেন উবায় ইবনে কাব রা: - ৪১৮


সাহাবাদের পরবর্তী কয়েকজন মুফাসসির - ৪১৮

    ১. মুজাহিদ রহ: - ৪১৯

    ২. হযরত সাঈদ ইবনে জুবাইর রহ: - ৪২০

                হাজ্জাজ বিন ইউসুফ তাকে শহীদ করেন - ৪২০

    ৩. হযরত ইকরিমা রহ: - ৪২১

    ৪. হযরত ত্বউস রা: - ৪২৬

    ৫. হযরত আতা ইবনে আবীরাবাহ রহ: - ৪২৭

    ৬. হযরত সাঈদ ইবনুল মুসায়্যিব রহ: - ৪২৮

    ৭. হযরত মুহাম্মাদ ইবনে সিরীরন রহ: - ৪২৯

    ৮. হযরত যায়েদ ইবনে আসলাম রহ: - ৪৩১

    ৯. হযরত আবুল আলিয়া (রহ:) - ৪৩২

             হযরত উরওয়া ইবনে যুবায়র তিনি রোযা অবস্থান ইন্তেকাল করেন - ৪৩৩

    ১০. হযরত হাসান বসরী রহ: - ৪৩৩

    ১১. হযরত কাতাদাহ রহ: - ৪৩৪

    ১২. হযরত কাব আল কারযী রহ: - ৪৩৫

    ১৩. হযরত আলকামাহ রহ: - ৪৩৫

    ১৪. হযরত আসওয়াদ রা: - ৪৩৬

    ১৫. মুররা ইবনে আবী মুলাইকা রহ: - ৪৩৯

    ১৬. হযরত নাফে রহ: - ৪৩৭

    ১৭. হযরত শাবী রহ: - ৪৩৮

    ১৮. হযরত ইবনে জুরাইজ রহ: - ৪৩৯

    ১৯. হযরত যাহহাক রহ: - ৪৪০


প্রাথমিক যুগের কতক দূর্বল ও বিতর্কিত মুফাসসির - ৪৪১

সুদ্দি কাবীর - ৪৪২

         আবু মুহাম্মাদ ইসমাঈল ইবনে আব্দুর রহমান ইবনে আবু কারীমা সুদ্দি আল - কূফী - ৪৪২

                        তাকে সুদ্দি বলার কারণ - ৪৪২

                        তার যারা সমলোচনা করেছেন - ৪৪৩

                        তিনি শিয়ামতাদর্শি ছিলেন - ৪৪৪

সুদ্দি সগীর - ৪৪৪

    মুহাম্মাদ ইবনে মারওয়ান সুদ্দী - ৪৪৪

মুকাতিল - ৪৪৫

        ১. আবু বুসতান - মুকাতিল ইবনে হাইয়্যান রহ: - ৪৪৫

                    তিনি ভিত্তিহীন রেওয়ায়েত বর্ণনা করতেন - ৪৪৬

        ২. আবুল হাসান মুকাতিল ইবনে সুলাইয়মান - ৪৪৫

রবী ইবনে আনাস রহ: - ৪৪৯

            তিনি শিয়া মতাদর্শি ছিলেন - ৪৫০

আতিয়্যাহ আল - আওফী - ৪৫০

            তার বিরুদ্ধে অভিযোগ সমূহ - ৪৫১

            তিনি শিয়া ছিলেন - ৪৫১

আব্দুর রহমান ইবনে যায়েদ ইবনে আসলাম রহ: - ৪৫২

কালবী - ৪৫৩

        তিনি মিথ্যা রেওয়ায়েত বর্ণনা করেন - ৪৫৪


পরবর্তী তাফসির গ্রন্ঞ সমূহ - ৪৫৬

তাফসিরে ইবনে কাসীর - ৪৫৬

তাফসিরে কাবীর - ৪৫৮

        এর আরেকটি নাম মাফাতিহুল গায়েব - ৪৫৮

তাফসিরে আবুস সাউদ - ৪৬০

তাফসিরে কুরতুবি - ৪৬১

রুহুল মাআনী - ৪৬১