আসুন এর অভিযোগ খন্ডানো যাক ।
বনু কোরায়জা যে মুসলমানদের হত্যা করতো না ,েএটার আগে প্রমান দিতে হবে ।
আমার কথা হলো , বনু কোরায়জা অবশ্যই যুদ্ধ করতো , কিন্তু সেই যুদ্ধ কে থামিয়ে দেয়া হয়েছে সুকৌশলে ।
নিচের স্ক্রীনশর্টে পরিষ্কার ভাবে বলা আছে , বনু কুরাইজার গোত্রের নেতার কাছে , হুয়াই বার বার গিয়ে খোচানের কারণে , হুয়াই এর সাথে , বনু কোরায়জা , একমত হয়ে যায় ।
এবং মুহাম্মাদ সা: এর সাথে সন্ধিচ্যূত হয়ে যায় । নাস্তিকদের কাছে প্রশ্ন , তাহলে ফলাফল কি হত ? মুসলমানরা মরত এটাই তো স্বাভাবিক ।
প্রমান: আর রাহিকুল মাখতুম , ৩৫১ পৃষ্ঠা
এবং , যুদ্ধের জন্য , অস্ত্র সস্ত্র রশদ পাঠাচ্ছিল
প্রমান: আর রাহিকুল মাখতুম , ৩৫১ পৃষ্ঠা
এর পরেও কি নাস্তিক রা বলবে , বনু কোরায়জা গোত্ররা , মুহাম্মাদ সা: কে মারার প্লান করেনাই ?
এবং চুক্তির বিষয়ে বনু কোরায়জাকে প্রশ্ন করা হলে , তারা প্রচুর গালিগালাজ করা শুরু করলো ,
প্রমান: আর রাহিকুল মাখতুম , ৩৫২ পৃষ্ঠা
এবার দেখবো , বনু কুরায়জার সঙ্গে যুদ্ধ বাজতে ধরে বাজেনাই , কেন ?
প্রমান: বিদায়া ওয়ান নিহায়া . খন্ড ৪ , পৃষ্ঠা , ২১৪
তাওরাতের বিধান একটু দেখে আসি ,
অর্থ হল ,
১১.
যদি এটি শান্তিতে আপনার প্রতিক্রিয়া জানায় এবং এটি আপনার কাছে উন্মুক্ত হয়, তবে সেখানকার সমস্ত লোক আপনার জন্য উপাসনায় পরিণত হবে এবং তারা আপনার সেবা করবে।
১২.
কিন্তু যদি এটি আপনার সাথে শান্তি না করে এবং এটি আপনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালায় তবে আপনি তাকে ঘিরে ফেলবেন,
১৩.
প্রভু, তোমাদের ঈশ্বর, এটিকে তোমাদের হাতে তুলে দেবেন এবং তোমরা তার সমস্ত পুরুষকে তরবারী দ্বারা ঘাড়ের প্রান্তে আঘাত করবে |
এর মানে কি কিছু বুঝলেন ? ইহুদিদের মুসলিম রা ছেড়ে দিলেও মুসলিম দের খবর ছিল ।
মোটমাটে আপনারা বুঝতে পেরেছেন , যুদ্ধ হতই , কিন্তু , একজন সাহাবীর কৌশলের কারণে , মুসলিমরা বেচে গেছে ।
সুতরাং , বনু কোরায়জা মুসলিমদের মারত না , এটা হাস্যকর ।
0 Comments